Breaking News: বৌবাজারের রাসায়নিক গুদামে বিধ্বংসী আগুন, ঘটনাস্থলে দমকল বাহিনী

বৌবাজারে রাসায়নিক কারখানার গুদামে আগুন। শুক্রবার সকাল বেলাই বৌবাজারের একটি রাসায়নিক গুদামে আগুন লাগে

Saborni Mitra | Published : Aug 11, 2023 3:36 AM IST / Updated: Aug 11 2023, 09:31 AM IST

জতুগৃহ কলকাতা। বৌবাজারে রাসায়নিক কারখানার গুদামে আগুন। শুক্রবার সকাল বেলাই বৌবাজারের একটি রাসায়নিক গুদামে আগুন লাগে। ঘটনাস্থলে পৌঁছে গেছে দমকল বাহিনী। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছে। কিন্তু রাসায়নিকের মত দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন দ্রুত চড়িয়ে পড়েছে। স্থানীয়রা জানিয়েছেন, রাসায়নিক গুদামের পাশের একটি দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। দমকলের কয়েকটি ইঞ্জিন আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে।

স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, গুদামের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে গুদামে সকালবেলা কেউ ছিল কিনা তা এখনও জানতে পারা যায়নি। হতাহতের কোনও খবরও পাওয়া যায়নি। সূত্রের খবর গুদামে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। জুন মাসেই বড়বাজারের জনাকীর্ণ এলাকায় আগুন লাগে।

প্রশাসন সূত্রের খবর মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যে দমকল বাহিনীর তৎপরতায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা গেছে। দমকলের তিনটি ইঞ্জিন কাজ করেছে। এই অগ্নিকাণ্ডের জেরে হতাহতের কোনও খবর নেই। কিন্তু গুদামের বেশি কিছু ক্ষতি হয়েছে। তবে কী কারণ থেকে অগ্নিকাণ্ড তা এখনও স্পষ্ট নয়। দমকলের অনুমান শটসার্কট থেকেই এই অগ্নিকাণ্ড। প্রশাসন সূত্রের খবর দাহ্য পদার্থ ঠাসা রাসায়নিক গুদামে অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ঠিকমত ছিল না। সেই কারণে পরিস্থিতি বেসামাল হয়ে যায়। তবে সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখা হবে।

জুন মাসে একটি জামা-কাপ ড়ে কারুকাজ করার জরি,পুঁতি তৈরির কারখানাতে আগুন লাগে। মঙ্গলবার দুপুরে আগুন চোখে পড়তেই তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় দমকলে। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের একটি বাহিনী। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চালাচ্ছিল তাঁরা। মঙ্গলবার দুপুরে এই ঘটনা ঘিরে রীতিমত চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়। কারখানার ভেতরে প্রচুর প্লাস্টিকের জিনিস মজুত থাকার কারণে আগুন ছড়িয়ে পড়ার প্রবল সম্ভাবনা ছিল। তবে ভেতরে কারোর আটকে পড়ার খবর পাওয়া যায়নি।বড়বাজারের একটি কারখানায় আগুন লাগাকে কেন্দ্র করে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। স্থানীয় মানুষরা হঠাৎই কারখানায় আগুনের শিখা দেখতে পান। সঙ্গে সঙ্গেই তাঁরা দমকলে খবর দেয়। ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকলের ৪টি ইঞ্জিন। ভেতরে প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থ উপস্থিত থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে অসুবিধায় পড়তে হচ্ছিল। প্রাণপনে আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হলেও দুপুর দু'টো পর্যন্ত আগুন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আসেনি বলেই জানা যায়। কী ভাবে আগুন লাগল সেবিষয় এখনও স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।

 

Share this article
click me!