এক সপ্তাহের বেশি সময় কেটে গেল। এখন পুলিশ যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীর মৃত্যুর রহস্যের কিনারা করতে পারেনি। তবে তদন্ত চলছে। গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি পুকুর থেকে রাতের বেলা উদ্ধার হয়েছিল অনামিকা মণ্ডলকে। হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।
25
জিজ্ঞাসাবাদ
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ করলছে কলকাতা পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১৩ জন পড়ুয়াকে ডেকে পাঠান হয়েছিল লালবাজারে। সূত্রের খবর তাদের মধ্যে মাত্র ৭ জনের সঙ্গে করা বলেছেন তদন্তকারীরা।
35
কাদের জিজ্ঞাসাবাদ ?
লালবাজারের একটি সূত্র জানাচ্ছে সিসিটিভিতে য়াদের দেখা গিয়েছে তাদের সকলককেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। সবদিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে।
বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পুকুর থেকে একটি জুতো উদ্ধার হয়েছে। সেটি অনামিকার বলেও জানা গিয়েছে। অনামিকার বাবা জুতো শনাক্তকরণের জন্য যাবেন। দুর্ঘটনা বা আত্মহত্যা নয়, অনামিকাকে পুকুরে ঠেলে ফেলে দিয়ে খুন করা হয়েছে, এমন অভিযোগই তুলেছিলেন তাঁর বাবা। সেই মর্মে অভিযোগও দায়ের করেছিলেন তিনি। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতেই খুনের মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু করেছে লালবাজারের গোয়েন্দা বিভাগ এবং হোমিসাইড শাখা।
55
ভিসেরা পরীক্ষা
অনামিকা মণ্ডল মত্ত ছিলেন কিনা, তা জানতে বৃহস্পতিবার ভিসেরা পরীক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় নমুনা ও নথি পাঠান হয়েছে। অনামিকা ওই দিন পুকুরের কাছে একটি শৌচাগারে গিয়েছিলেন। তবে মৃত্যুর আগে অনামিকা কাদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন, কাদের সঙ্গে ছিলেন- এই সবই খতিয়ে দেখছে পুলিশ।