ধর্মতলায় ধর্না অবস্থানে রয়েছে জুনিয়র ডাক্তাররা। ১০ দফা দাবিতেই চলছে এই অবস্থান বিক্ষোভ।
১০ দফা দাবিতে সামনে রেখে প্রতিবাদ
জুনিয়র ডাক্তাররা ১০ দফা দাবিতে ধর্মতলায় অবস্থান বিক্ষোভে বসেছে রয়েছে। এখান থেকেই ঘোষণা হতে পারে পরবর্তী কর্মসূচি।
২৪ ঘণ্টা সময়সীমা
সরকারকে জুনিয়র ডাক্তাররা ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়েছে। সেই দাবি মামা না হলে আমরণ অনশনের পথেই তারা যাবে বলেও জানিয়েছেন।
সময়সীমা শেষ
জুনিয়র ডাক্তাররা শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ সরকারে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন। তাঁরা ২৪ ঘণ্টা সময় দিয়েছিলেন। আর্থাৎ আজ রাত সাড়ে আটটায় তাদের সময় শেষ হবে।
ঘড়ি নিয়ে এসে বার্তা
জুনিয়র ডাক্তারর মঞ্চে একটি পেল্লাই সাইজের ঘড়িও নিয়ে এসেছিল। সেখান থেকেই বলেছিল এই ঘড়ির কাঁটা ধরেই সরকারকে তারা সময় বেঁধে দিচ্ছে।
বাকি অল্প সময়
সরকারকে বেঁধে দেওয়া সময়সীমা প্রায় অতিক্রান্ত। বাকি রয়েছে অল্প সময়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত সরকার তদের কিছু জানায়নি। জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মস্থল অর্থাৎ হাসপাতালে তাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার দবি জানিয়েছে। সেখানে ভয়ের পরিবেশ মুক্ত করারও দাবি রয়েছে।
কলকাতা পুলিশের কাছে অনুমতি
ধর্মতলায় এই কর্মসূচি থেকেই জুনিয়র ডাক্তাররা কলকাতা পুলিশকে মেল করে সেখানে ধর্না মঞ্চ করার অনুমতি চেয়েছিল শুক্রবার রাতেই।
কলকাতা পুলিশের উত্তর
যদিও কলকাতা পুলিশ এই ধর্নার অনুমতি দেয়নি। পুলিশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে পুজোর সময় ট্রাফিকের সমস্যা হবে। তাই অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। পাল্টা দুঃখ প্রকাশও করা হয়েছে।
কর্মবিরতি প্রত্যাহার
জুনিয়র ডাক্তাররা আগেই পূর্ণ সময়ের কর্মবিরতি প্রত্যাহার করেছে। ইতিমধ্যেই কাজে যোগও দিয়েছে।
কিন্তু হুঁশিয়ারি
সরকার যদি তাদের ১০ দফা দাবি পুরণ না করে তাহলে তারা কর্মবিরতিতে যাবে না। জীবন দিয়ে দাবি আদায়ের পথেই হাঁটবে। শুরু হবে আমরণ অনশন। তবে কবে থেকে এই কর্মসূচি তা জানায়নি জুনিয়র ডাক্তাররা।