৫ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া জুনিয়র ডাক্তারদের আমরণ অনশনে ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। অনশনরতদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় উদ্বেগ বাড়ছে। মুখ্যমন্ত্রীর নীরবতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আন্দোলনকারীরা।
৫ অস্টোবর রাত সাড়ে আটটা থেকে শুরু হয়েছে আমরণ অনশন। প্রথমে ছয় জন জুনিয়র ডাক্তার শুরু করেছিলেন। তারপর আরও ডাক্তাররা যোগ দেন।
210
তাদের মধ্যে এখনও পর্যন্ত চার জন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। ৫ অক্টোবর থেকে অনশন শুরু করেন তনয়া পাঁজা, স্নিগ্ধা হাজরা, অর্ণব মুখোপাধ্যায়, পুলস্ত্য আচার্য, সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা, অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়।
310
সৌভিক বন্দ্যোপাধ্যায়, আলোক বর্মা, অনিকেত মাহাতো ৬ অক্টোবর থেকে অনশনে যোগ দেন।
410
তেমনই ১১ অক্টোবর থেকে অনশনে যোগ দেন আরও ২জন চিকিৎসক। আলোলিকা ঘোড়ুই ও পরিচয় পণ্ডা অনশনে যোগ দেন।
510
এর পর থেকেই আসতে থাকে অসুস্থতার খবর। পর পর চারজন ডাক্তারের অসুস্থতার খবর আসে। গত রাতে পুলস্ত্য আচার্যকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
610
অনশনের ২০০ ঘন্টা পার হয়েছে ইতিমধ্যে। আরজি করে এখনও চলছে অনশন। বিলি করা হচ্ছে লিফলেট। একাধিক ডাক্তার রয়েছেন এই ক্যাম্পে।
710
যারা অনশন করছেন, দীর্ঘ সময় খাওয়া দাওয়া না করার ফলে অনশনরত চিকিৎসকদের অবস্থার অবনতি হচ্ছে। চার্টে তাদের শারীরিক অবস্থার লাইভ আপলেড দেওয়া হচ্ছে।
810
অনশনরত চিকিৎসকদের ব্লাড প্রেসার থেকে CBC এবং PR কত তা প্রতি মুহূর্তে চার্টে আপডেট করা হচ্ছে। সব মিলিয়ে তাদের অবস্থা ক্রমশ অসুস্থতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।
910
এদিকে রবিবার রাতেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মুখ্যমন্ত্রীর নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তাঁরা বলেন, মুখ্যমন্ত্রী চুপ কেন? আমরা তাঁর প্রতিক্রিয়া জানতে চাই।
1010
এদিকে ৫ অক্টোবর রাত সাড়ে আটটা থেকে চলছে অনশন। ছয় জন ডাক্তার অনশন শুরু করেন। আপাতত ৪ জন হাসপাতালে ভর্তি। বাকিদের অবস্থাও ক্রমশ অবনতি হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে।