
CPIM Brigade: সিপিএমের শ্রমিক, কৃষক, ক্ষেতমজুর সংগঠনের ডাকে আজ ব্রিগেডে জনসভা। মূলত গ্রামীণ এবং মেহনতি মানুষের জমায়েতে নজর দিতে চেয়েছে আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। হাওড়া, শিয়ালদহ, হেস্টিংস, এক্সাইড মোড়, সুবোধ মল্লিক স্কোয়্যার, পার্কসার্কাস, মৌলালির কাছে রামলীলা ময়দান এবং সেন্ট্রাল মেট্রো স্টেশন থেকে মিছিল যাবে ব্রিগেডের উদ্দেশে। দুপুর ১ টা থেকে শুরু হবে মিছিগুলি। লালবাজার সূত্রে বলা হয়েছে, পরিস্থিতি যেমন হবে, তেমন তেমন বিভিন্ন রাস্তায় যানচলাচল এবং পার্কিং নিয়ন্ত্রণ করা হবে। রাস্তায় থাকবে পর্যাপ্ত পুলিশ। প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে বাহিনী মোতায়েন করবে লালবাজার। থাকবেন পদস্থ পুলিশকর্তারাও।
রবিবার ব্রিগেডে সিপিএমের গণসংগঠনগুলির ডাকে সভা। যাতে কোনও অশান্তি না হয় সেদিকে নজর পুলিশের। কড়া নিরাপত্তা বন্দোবস্ত করা হয়েছে। সভাস্থলে মোতায়েন থাকবে পর্যাপ্ত পুলিশ। মিছিলে নজরদারি চালাবে পুলিশ। ব্রিগেড সমাবেশে ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার ছয়জন আধিকারিক থাকবেন। এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার আধিকারিক থাকবেন ১২ জন করে। এছাড়া ৮০ জন পুলিশ কর্মী থাকবেন। মহিলা পুলিশ থাকছে ১৫ জন। ডোরিনা ক্রসিং, মেয়ো রোড, চৌরঙ্গি রোডের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ৭টি পুলিশ পিকেটিং থাকছে। পার্কিংয়ের জন্য ছয়টি জায়গার ব্যবস্থা করা হয়েছে। রাখা হচ্ছে দু’টি অ্যাম্বুল্যান্সও।
যাতে কোনও অশান্তি না হয় সেদিকে নজর পুলিশের। কড়া নিরাপত্তা বন্দোবস্ত করা হয়েছে। সভাস্থলে মোতায়েন থাকবে পর্যাপ্ত পুলিশ। মিছিলে নজরদারি চালাবে পুলিশ। ব্রিগেড সমাবেশে ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার ছয়জন আধিকারিক থাকবেন। এসআই ও এএসআই পদমর্যাদার আধিকারিক থাকবেন ১২ জন করে। এছাড়া ৮০ জন পুলিশ কর্মী থাকবেন। মহিলা পুলিশ থাকছে ১৫ জন। ডোরিনা ক্রসিং, মেয়ো রোড, চৌরঙ্গি রোডের মতো গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় ৭টি পুলিশ পিকেটিং থাকছে বলে জানা গিয়েছে।
সূত্রের খবর, বছর ঘুরলেই রাজ্যে ছাব্বিশের নির্বাচন। তার আগে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া বামেরা। এর আগেও ব্রিগেডে জনসভা করেছে সিপিএম। মাঠও ভরেছে। কিন্তু ভরেনি ভোটবাক্স। পাঁচ শতাংশ থেকে শূন্যে নেমে এসেছে বামেরা। এবারের ছাব্বিশের ভোটে কী ঘুরে দাঁড়াতে পারবে? সেই প্রশ্নই উঁকি দিচ্ছে খোদ দলের অন্দরে। রবিবারের এই ব্রিগেডের সভা আদেও বাড়তি অক্সিজেন যোগাবে কিনা তা অবশ্য সময় বলবে।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।