RG Kar হাসপাতালে চিকিৎসককে ঘাড় মটকে খুন! আত্মহত্যার কথা অস্বীকার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট

আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে উদ্ধার হওয়া মহিলা চিকিৎসকের ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ধর্ষণের পর খুনের ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, মহিলাকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে এবং তার শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে।

Saborni Mitra | Published : Aug 11, 2024 11:46 AM IST

110
চিকিৎসকের ময়না তদন্তের রিপোর্ট

শুক্রবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে উদ্ধার হয়েছে এক মহিলা চিকিৎসকের রক্তাক্ত ক্ষতবিক্ষত দেহ। সেই মহিলার দেহের ময়না তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশ্যে এল।

210
ধর্ষণ করে খুন

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্ট তেমনই বলছে। ময়না তদন্তের রিপোর্টে আত্মহত্যার কথা অস্বীকার করা হয়েছে। 

310
নৃশংস খুন

ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী মহিলাকে ঘাড় মটকে খুন করা হয়েছে। মহিলার চোখ ও মুখ দিয়ে রক্তপাত হয়েছে।

410
শরীরে ক্ষত

প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী মহিলার শরীরে একাধিক আঘাত রয়েছএ। মুখ ও নাকে আঘাতের চিহ্নি স্পষ্। মহিলার গোপানাঙ্গ থেকেও রক্তক্ষরণ হয়েছে। আঘাত রয়েছে পেটে বাম পায়ে আর ঘাড় আর ডান হাতে।

510
ঠোঁট আর আঙুলেও আঘাত

প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী চরম অত্যাচারের শিকার মহিলা। তর্জমাতে রয়েছে আঘাতের চিহ্ন। সেটি ভেঙে গিয়েছিল। ক্ষতবিক্ষত ছিল মহিলার ঠোঁট।

610
ঘাড়ের হাড় ভাঙা

কলকাতা পুলিশ সূত্রের খবর প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী মহিলার ঘাড়ের হাড় ভেঙে গিয়েছিল। তাতেই স্পষ্ট মহিলাকে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে। কলকাতা পুলিশ ময়না তদন্তের সম্পূর্ণ রিপোর্টের জন্য অপেক্ষা করছে।

710
হাসপাতালের সেমিনার হলে মৃত্যু

নিহত চিকিৎস হার্টের ডাক্তার ছিলেন। হাসপাতালেরই একটি সেমিনার হল থেকে রক্তাক্ত ও ক্ষতবিক্ষিত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে দেহ।

810
প্রথমে ধর্ষণের কথা স্বীকার করেনি পুলিশ

কলকাতা পুলিশ প্রথমে ধর্ষণের কথা স্বীকার করতে চায়নি। কলকাতা পুলিশের দাবি ছিল নিহতের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পরই সবকিছু স্পষ্ট হবে। সূত্রের খবর প্রাথমিক ময়না তদন্তের রিপোর্টে ধর্ষণের উল্লেখ রয়েছে।

910
পরিবারের অভিযোগ

আর জি কর হাসপাতালে চিকিৎকসকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনার তদন্ত ঠিকমত হচ্ছে না। পুলিশ বিভ্রান্ত করছে বলে অভিযোগ তুলেছিল মৃতের পরিবার। তের পরিবারের দাবি প্রথমে পুলিশ জানিয়েছিল তাদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। পরবর্তীকালে স্পষ্ট হয় তাদের মেয়েকে ধর্ষণ করে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে।

1010
দেহ নিয়ে বিভ্রান্তি

মৃতের পরিবারের দাবি, 'ময়নাতদন্তের পরে পুলিশই মেয়ের দেহ নিয়ে বাড়ি চলে যায়। আমাদের জানায়নি পর্যন্ত। আমরা তখনও হাসপাতালে মেয়ের দেহের অপেক্ষায় বসে ছিলাম।'

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos