এহেন মায়ের সংখ্যাটা শুনলে চমক পেতে পারেন। জীবনের ছোট খাটো সুখের জন্যও এই পেশায় যোগ দিয়েছেন বহু মেয়েরা। এমনই রিপোর্ট এল প্রকাশ্যে।
প্রকাশ্যে এল এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। শুধু ছেলেকে নামী স্কুলে পড়াতে প্রতিদিন অ্যাডভেঞ্চার্স ফ্লায়িং সেক্স ওয়ার্কার হিসেবে কাজ করে থাকেন অসংখ্য মায়ের। এহেন মায়ের সংখ্যাটা শুনলে চমক পেতে পারেন। জীবনের ছোট খাটো সুখের জন্যও এই পেশায় যোগ দিয়েছেন বহু মেয়েরা। এমনই রিপোর্ট এল প্রকাশ্যে।
সোনাগাছির নাম শুনলে সকলে চমক পান। সেই রাস্তার ধার দিয়েও ভয় পান অনেকে। এই অঞ্চল নিয়ে নানান কথা প্রচলিত আছে। বেশ্যা পাড়া নামে খ্যাত এই এলাকা। রিপোর্ট বলছে, প্রায় সাত হাজার কর্মী রয়েছে এই অঞ্চলে। সংবাদমাধ্যম, সমাজসেবক কিংবা সমাজের বিশেষ শ্রেণি নিয়ে কাজ করা সংগঠনগুলো তাদের কখা ভাবে। তাদের হয়ে কাজ করেন। কিন্তু, জানেন কি এছাড়াও শহর জুড়ে আছেন আরও বহু সেক্স ওয়ার্কার।
সদ্য প্রকাশ্যে এসেছে এক রিপোর্ট। যেখানে জানা গিয়েছে, শহরে ক্রমে বাড়ছে অ্যাডভেঞ্চার্স ফ্লায়িং সেক্স ওয়ার্কারের সংখ্যা। এই কথা প্রথম প্রকাশ্যে আসে ২০১৫ সালে। আল জারিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এই কথা জানা যায়। রিপোর্ট অনুসারে, সোনাগাছিতে প্রায় সাত হাজার মহিলা কাজ করেন। তাদের একাধিক জল রোল আছে। কেউ সেখানের স্থায়ী বাসিন্দা। কেউ বা আবার পার্ট টাইমার। আবার কারও ডেজিগনেশন অ্যাডভেঞ্চার্স ফ্লায়িং সেক্স ওয়ার্কার।
সদ্য ভাইরাল হয়েছে একজন এমন কর্মীর কথা। তিনি জানান তাঁর স্বামী সন্তান আছে। কিন্তু, স্বামীর রোজগার ভালো নয়। সন্তানকে নামী স্কুলে পড়াচ্ছে তারা। সন্তানের সুখের জন্যই এই পেশা বেছে নিয়েছে সে। এতে তিনি লজ্জিত নন বলেও জানান। কিন্তু, তাঁর জীবনের সব থেকে বড় ভয় হয়, তিনি কী কাজ করেন তা যেন কেউ জানতে না পারে।
তেমনই একবার অন্য এক কর্মী জানান, এই পেশায় গিয়ে তিনি খুশি। এতে তিনি সমাজের উচ্চবৃত্তের মানুষের সঙ্গে মেলামেশার সুযোগ পান। তেমনই পেশায় রোমাঞ্চকর যৌন সুখ লাভ হয় বলেও জানিয়েছিলেন সেই মহিলা।
আরও খবরের আপডেট পেতে চোখ রাখুন আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।
আরও পড়ুন
স্কুলপড়ুয়ারা ফুচকা, ইডলি, মাংসের ঘুগনির মতো লোভনী খাবার নিজেরাই বানিয়ে বিক্রি করছে, ভাইরাল ভিডিও