আরজি কর-কাণ্ডের ধৃতের সাইকোমেট্রিক টেস্টে রিপোর্ট হাড়হিম করা! আগে থেকেই নজর ছিল নির্যাতিতার ওপর

Published : Aug 22, 2024, 10:57 PM ISTUpdated : Aug 22, 2024, 11:06 PM IST

আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসক খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় ধৃতের আগে থেকেই নির্যাতিতার উপর নজর ছিল বলে জানা গেছে। সিসিটিভি ফুটেজে ৮ই আগস্ট নির্যাতিতার ওয়ার্ডে ধৃতকে দেখা গেছে। ধৃতের সাইকোমেট্রিক টেস্টে ভয়ঙ্কর তথ্য উঠে এসেছে।

PREV
112
আগে থেকেই নজর

আরজি করের চিকিৎসক খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় চাঞ্চল্যকর তথ্য। আগে থেকেই তরুণীর দিকে নজর ছিল ধৃতের। তেমনই বলছে সিসিটিভি ফুটেজ।

212
সঞ্জায়ের বয়ান

কলকাতা পুলিশ সঞ্জয়কে প্রথম পাকড়াও করে। তারাই প্রথম জেরা করেছিল। সেই সময় সঞ্জয় স্বীকার করেছিল সে নজর রাখছিল নির্যাতিতার ওপর।

312
৮ অগাস্ট

সঞ্জয় জানিয়েছে, ৮ অগাস্ট চেস্ট মেডিসিন ওয়ার্ডে গিয়েছিল। সেখানে নির্যাতিতার ওপর নজর রাখছিল। কিন্তু কেন আর কার নির্দেশে - তার উত্তর নেই।

412
সিসিটিভি ফুটেজ

সঞ্জয় যে ৮ অগাস্ট চেস্ট মেডিসিন ডিপার্টমেন্টে গিয়েছিল তার সিসিটিভি ফুটেজ রয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে বেলা ১১টায় সে ওই ওয়ার্ডেই ছিল। সেই সময় নির্যাতিতা ও চার জুনিয়ার ডাক্তার ওই ওয়ার্ডেই ছিল।

512
সিবিআই হেফাজতে সঞ্জয়

বর্তমানে আরজি কর কাণ্ডের একমাত্র ধৃত সঞ্জয়কে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে সিবিআই।

612
সাইকোমেট্রিক টেস্টে

ধৃত সঞ্জয়ের সাইকোমেট্রিক টেস্টেও মিলেছে হাড়হিম তথ্য। 'অ্যানিমাল ইনস্টিংক্ট' বা 'হিংস্র জন্তুর মতো প্রবৃত্তি'! সাইকোমেট্রিক টেস্টের রিপোর্টের ভিত্তিতে তাঁরা একটা বিষয়ে নিশ্চিত যে এই ঘটনায় ধৃত সঞ্জয় বিকৃত যৌনতায় আক্রান্ত।

712
অপরাধ বিজ্ঞান

চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে অপরাধ বিজ্ঞানের পরিভাষায় যাকে হয়, 'সেক্সুয়ালি পারভারটেড'।

812
আবেগহীন ধৃত

সিবিআই সূত্রে খবর, সঞ্জয়কে জিজ্ঞাসাবাদের সময় গোটা পর্বেই সে আবেগহীন অবস্থায় ছিল। অনুশোচনার কোনও লক্ষ্মণও তার মধ্যে দেখা যায়নি। অভিযুক্ত যদি একাধিক হয়ে থাকে, তবে বাকিদের মধ্যেও এই 'প্রবৃত্তি' রয়েছে বলে মত তদন্তকারীদের।

912
ময়না তদন্তের রিপোর্ট

আরজি করের মৃত চিকিত্‍সক-পড়ুয়ার ময়নাতদন্তের রিপোর্টে নির্যাতিতার শরীরে ২৫টিরও বেশি গভীর ক্ষতের উল্লেখ রয়েছে।

1012
ক্ষতের স্থান

নির্যাতিতার মাথা, মুখ, ঠোঁট, চোখ, ঘাড়, হাত, যৌনাঙ্গে গভীর ক্ষতের উল্লেখ রয়েছে রিপোর্টে। ভয়ংকর শারীরিক ও যৌন নির্যাতনের প্রমাণ ময়নাতদন্তের রিপোর্টের লাইনে লাইনে।

1112
ঘটনার রাতে

সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে রাতের দিকে ধৃত সেমিনার হলে গিয়েছিল। রাত আড়াই থেকে তিনটে নাগাদ দিয়েছিল।

1212
ক্রাইম সিন বদল!

সিবিআই-এর কাছে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ ক্রামই সিন বদল। তদন্তকারীদের দাবি ক্রাইম সিন বদল করা হয়েছে। তথ্য প্রমান লোপাটই ছিল মূল উদ্দেশ্য।

click me!

Recommended Stories