আরজি কর হাসপাতালের আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্তে নেমে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে একাধিক ভুয়ো সংস্থা খুলে কালো টাকা সাদা করার অভিযোগ পেয়েছে ইডি। তদন্তকারীরা সন্দীপের পরিবারের সদস্য এবং ঘনিষ্ঠদের নামে খোলা অ্যাকাউন্টের সন্ধান পেয়েছে
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আরজি কর হাসপাতালের আর্থিক কেলেঙ্কারির তদন্ত সিবিআই করছে। সিবিআই এই তদন্তের জন্য সাহায্য নিচ্ছে ইডি। ইডির হাতেই রয়েছে দুর্নীতির টাকার পাহাড়ের খবর
210
টাকা সরান
ইডি সূত্রের খবর সন্দীপ ঘোষ কোথায় কোথায় রেখেছিলেন আরজি কর হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতির টাকা - তাই গোপন তথ্য হাতে এসেছে।
310
৮-১০টি সংস্থার সন্ধান
ইডি সূত্রের খবর ৮-১০ টি এমন সংস্থার সন্ধান পেয়েছে। যার অ্যাকাউন্ট সন্দীপ ঘোষ ব্যবহার করতেন।
410
সংস্থার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা সরান
ইডি সূত্রের খবর দুর্নীতির কালো টাকা সরানোর জন্য সন্দীপ একাধিক অ্যাকউন্ট ব্যবহার করতেন। তেমনই তথ্য হাতে এসেছে।
510
ভুয়ো সংস্থা
তদন্তকারী সূত্রের খবর, সন্দীপ ঘোষ নিজের পরিবারের নিকটতম সদস্য ও ঘনিষ্টদের নামে ভুয়ো সংস্থা খুলে সেখানে টাকা সরিয়ে রাখতে। বলা যেতে পারে কালো টাকা সাদা করত।
610
একাধিক ডিরেক্টর
ইডি সূত্রের খবর একএকটি সংস্থার একাধিক ডিরেক্টরও রয়েছে। প্রত্যেকের নামেই মোটা অঙ্কের টাকা রয়েছে। সেগুলি দুর্নীতির টাকা বলেই মনে করেছে তদন্তকারীরা।
710
ইডির নজরে
সূত্রের খবর কালো টাকা সাদা কারার জন্য সন্দীপ বিদেশে টাকা পাচার করেছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখছে ইডির তদন্তকারীরা।
810
টাকার উৎস
সন্দীপ কোন কোন কেলেঙ্কারিতে যুক্ত - তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে ইডি। তাতেই প্রকাশ্যে এসেছে পাশ করিয়ে দেওয়ার বিনিমিয় টাকা নিত ছাত্রদের থেকে। হাসপাতালের খাট থেকে শুরু করে বর্জ্য - সবকিছুতেই ছিল কালোকারবার।
910
সন্দীপের সম্পত্তি
তদন্তে নেমে সন্দীপের বিশাল অঙ্কের সম্পত্তিরও হিসেবে পেয়েছে ইডি। এখনও পর্যন্ত দুটি বাড়ি, দুটি ফ্ল্যাট, একটি খামারবাড়ির সন্ধান পেয়েছে তদন্তকারীরা।
1010
আরজি কর কেলেঙ্কারিতে সন্দীপ
আরজি কর হত্যাকাণ্ডেও তথ্য প্রমাণ লোপাট -সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে সন্দীপের বিরুদ্ধে। সিবিআই টানা ১৬ দিন জেরার পরে তাঁকে গ্রেফতার করে।