আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের তরুণী চিকিৎসক পড়ুয়া খুন ও ধর্ষণকাণ্ডে এখন সিবিআই-এর হাতে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রমাণ নেই বলেই সূত্রের খবর। সন্দীপ ঘোষ আর অভিজিৎ মণ্ডলের বিরুদ্ধে তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ উঠেছে। সেই তথ্য পেতে ৯০০ ঘণ্টার ফুটেজ খতিয়ে দেখছে সিবিআই।
গত ৯ আগস্ট আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের সেমিনার হল থেকে উদ্ধার হয়েছিল এক তরুণী চিকিৎসকের দেহ। তারপর কেটে গেছে ৪ মাস। কিন্তু এখনও রহস্যের কুলকিনারা করতে পারেনি সিবিআই।
210
তথ্য প্রমাণ লোপাট
সিবিআই একাধিকবার দাবি করেছে তরুণী চিকিৎসকের হত্যা ও ধর্ষণের তথ্য প্রমাণ লোপাট করা হয়েছে। লোপাট করেছে সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডল।
310
সন্দীপ ও অভিজিৎ
সন্দীপ ঘোষ ছিলেন তৎকালীন আরজি কর হাসপাতালের অধ্যক্ষ। আর অভিজিৎ মণ্ডল ছিলেন সেই সময় টাল থানার ওসি। দুজনেই গ্রেফতার করেছে সিবিআই।
410
সোমবার আদালতে সন্দীপ-অভিজিৎ
সোমবার শিয়ালদহ আদালতে হাজির করান হয়েছিল সন্দীপ ঘোষ ও অভিজিৎ মণ্ডলকে। তারা জমিনের আবেদন জানিয়েছিলেন।
510
আইনজীবীদের সওয়াল
আদালতে সন্দীপ আর অভিজিতের জামিনের আবেদন জাানিয়ে আইনজীবীরা সওয়াল করেন, সন্দীপ ও অভিজিতের গ্রেফতারির ৮৭ দিন পরেও সিবিআই ফুটেজ খতিয়ে দেখছে। এই অবস্থায় তাদের জামিন দেওয়া উচিৎ।
610
পাল্টা সওয়াল সিবিআই-এর
পাল্টা সওয়ালে সিবিআই দাবি করেছে, আরজি কর কাণ্ডে প্রায় ৯০০ ঘণ্টার ফুটেজ তারা খতিয়ে দেখছে। তবে ৯০০ ঘণ্টার কী কী ও কোথাকার ফুটেজ তারা খতিয়ে দেখছে তা স্পষ্ট করেনি।
710
সিবিআই-এর আরও দাবি
সিবিআই আরও দাবি করেছে এই ফুটেজ দেখা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। এখনও পর্যন্ত ঘটনার পরে মাত্র ৮ দিনের সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
810
ফুটেজের ফরেন্সিক
সিবিআই আরও জানিয়েছে ইতিমধ্যেই সেই ফুটেজের ফরেন্সিক পরীক্ষা করা হয়েছে।
910
ফুটেজই হাতিয়ার
সিবিআই সূত্রের খবর, সন্দীপ আর অভিজিতের বিরুদ্ধে তারা ফুটেজকেই হাতিয়ার করতে চেয়েছে। আর সেই কারণেই ফুটেজের ওপরই জোর দিচ্ছে। অন্যদিকে হাতিয়ার করা হয়েছে দুইজনের ফোনকেও।
1010
আদালতের নির্দেশ
আদালত আগামী ১৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত সন্দীপ আর অভিজিৎকে জেল হেফাজতে পাঠিয়েছে।