চশমার ভাঙা কাচ থেকে নির্যাতিতার দাঁত- দুটিকে সামনে রেখেই কী করে খুন , পর্দা ফাঁস করতে চাইছে সিবিআই

undefined

Saborni Mitra | Published : Sep 1, 2024 9:38 AM IST / Updated: Sep 01 2024, 03:09 PM IST

111
মরিয়া সিবিআই

আরজি হত্যাকাণ্ডের তদন্তে সিবিআই-এর হাতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হয়ে উঠতে পারেন নির্যাতিতার দাঁত আর ভাঙা চশমা। দুটির সূত্র ধরেই খুনের রহস্যের কিনারা করতে মরিয়া সিবিআই।

211
আরজি করের নির্যাতিতার দাঁতের নমুনা

তদন্তে নেমে সিবিআই জানতে পেরেছে আরজি করের নির্যাতিতা মাস দুইয়েক আগে দাঁতের চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিল দাঁত সেটের জন্য। লাগান হয়েছিল অর্থোডন্টিক ওয়্যার। সেটির তার মৃত্যুর পরেও থেকে গিয়েছিল দাঁতে।

311
অর্থোডন্টিক ওয়্যার কী

দাঁত সেট করার জন্য লাগান হয়। অপরাধ বিজ্ঞানের তত্ত্ব অনুযায়ী এটি দাঁতে থাকা অবস্থায় মুখ চেপে ধরলে ক্ষতের পরিমাণ বেশি হয়। তাই আরজি করের নির্যাতিতাতে যদি সত্যি মুখ চেপে খুন করা হয় তাহলে মুখের ভিতরের ক্ষতের পরিমাণ বেশি হবে। কিন্তু সিবিআই-এর প্রশ্ন সেই সব তথ্য প্রমাণ রাখা হয়েছে কিনা।

411
খোঁজ শুরু

সিবিআই সূত্রের খবর ইতিমধ্যেই তাঁরা ফরেন্সিক ডেনটিস্ট্রির বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। তাদের সঙ্গে কথা বলতেও চেয়েছেন। ফরেন্সিক রিপোর্টে যদি তার বিস্তারিত তথ্য থাকে তাহলেও স্পষ্ট হয়ে যাবে কী করে নির্যাতিতাকে খুন করা হয়েছে।

511
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ঘিরে সন্দেহ

আরজি করের নির্যাতিতার ময়না তদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে গলা আর নাকমুখ চেপে ধরে খুন করা হয়েছে। কিন্তু প্রশ্ন একটি প্রাপ্ত বয়স্ক মেয়েকে একজনের পক্ষে গলা আর নাকমুখ চেপে ধরে শ্বাসরোধ করে খুন করা যায় কিনা।

611
প্রশ্ন নির্যাতিতার চশমা ভাঙা কাচ

নির্যাতিতার দেহ যেখানে উদ্ধার হয়েছে তার অদূরেই পড়েছিল নির্যাতিতার চশমা। কাচ ছিল ভাঙা।

711
প্রশ্ন মায়ের

নির্যাতিতার মায়ের প্রশ্ন সেই রাতে অনেকেই তাঁকে ঘুমাতে দেখেছিলেন। কিন্তু চশমা পরে কি কোনও মানুষ ঘুমায়। যদি তা না হয় তাহলে তাঁর মেয়ে জেগে ছিল। সেই অবস্থাতেই খুন ধর্ষণ হয়েছে। ধস্তাধস্তির আওয়াজ কেউ পায়নি কেন।

811
পুলিশের দাবি

আরজি কর কাণ্ডে প্রথম তদন্ত শুরু করেছিল কলকাতা পুলিশ। দাবি ছিল নির্যাতিতা ঘুমিয়ে ছিল। সেই সময়ই অপরাধী তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাতেও রয়েছে প্রশ্ন, যদি নির্যাতিতা ঘুমিয়ে থাকে তাহলে চশমার কাচ ভাঙল কী করে।

911
নির্যাতিতার মুখে রক্তের দাগ

ফরেন্সিক কর্তাদেরর কথায় নির্যাতিতার মুখে রক্তের দাগ পেয়েছে। প্রশ্ন রক্তপাত কী করে হয়েছে- চশমার কাচ ভেঙে না নাক-মুখ আর গলা চেপে ধরার কারণে- তার উত্তর খুঁজছে সিবিআই।

1011
ময়না তদন্তের রিপোর্ট নিয়ে ধোঁয়াশা

আন্দোলনকারী চিকিৎসকরে একাংশের মতে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে কোনও কিছুই স্পষ্ট করে লেখা হয়নি। যাতে স্পষ্ট হচ্ছে কেউ বা কারা এই রহস্যের পর্দা ফাঁস হোক চায় না।

1111
সিবিআই-এর তদন্ত

যদিও তথ্য প্রমাণ জোগাড় করে আদালতগ্রাহ্য যুক্তি পেশ করতে সিবিআই সবরকম চেষ্টা করছে। সেই কারণেই পলিগ্রাফ টেস্ট হয়েছে। করা হয়েছে মোবাইল ফোনের লোকেশন ট্র্যাকও

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos