এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা করে শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন কামনা করেছেন বিজেপি নেতা তথাগত রায়। ট্যুইট করে তিনি বলেছেন, "যখন ভারত পেয়াঁজ, বিদ্যুৎ, পানি সরবরাহ বন্ধ কইরা দিব তখন বাংলাদেশের মাইনষে হাসিনারে ফিরত আননের লাইগ্যা পায়ে ধরব।
ভারতের থেকে ভিক্ষা নিয়ে আবার ভারতকেই অসভ্য, ঘৃণ্য জাতি বলে তকমা দিতে বোধহয় একমাত্র বাংলাদেশই পারে। বাংলাদেশই এমন এক দেশ যারা যে পাতে খায়, সেই পাতই ছ্যাঁদা করে। এক ইউটিউব ভিডিওতে এমন ধরণের কথাই বলতে শোনা গেল সেদেশের এক রাজনৈতিক নেতাকে। ব্যারিস্টার ফুয়াদ নামের এক ব্যক্তি রীতিমত অশ্রাব্য ক্ষোভ উগরে দিলেন ওই ভিডিওতে।
যদিও এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি এশিয়ানেট নিউজ বাংলা।
এই বক্তব্যের তীব্র নিন্দা করে শেখ হাসিনার প্রত্যাবর্তন কামনা করেছেন বিজেপি নেতা তথাগত রায়। ট্যুইট করে তিনি বলেছেন, "যখন ভারত পেয়াঁজ, বিদ্যুৎ, পানি সরবরাহ বন্ধ কইরা দিব তখন বাংলাদেশের মাইনষে হাসিনারে ফিরত আননের লাইগ্যা পায়ে ধরব। হাসিনা আপা, আপনে তখন য্যান দয়ার সাগর হইয়া যাইয়েন না।" তথাগত রায়ের এই ট্যুইট ঘিরে চরম শোরগোল শুরু হয়েছে।
এদিকে, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে ভারত। বিশ্বের একাধিক দেশ তাঁর দিক থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছে। বর্তমানে ভারতে সেফহাউসে রয়েছেন তিনি। ফলে ভারত বিরোধী ক্ষোভ ক্রমশ বাড়ছে বাংলাদেশ জুড়ে।
সত্যিই বোধহয় লজ্জা নেই বাংলাদেশের। একের পর এক ভারত বিরোধী মন্তব্যে নিজেদের ভবিষ্যতই দুর্বিষহ করে তুলছে প্রতিবেশী দেশ। এর আগে এক ইসলাম ধর্মগুরুর মন্তব্যের ভিডিও ভাইরাল হয়। সেখানে রক্ত গরম করা কিছু বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে, যা আদ্যোপান্ত ভারত বিরোধী। ওই বাংলাদেশি হুজুরের বক্তব্য ছিল ভারতের ওপর খুব তাড়াতাড়ি দখল নেবে বাংলাদেশ। আর তখনই ভেঙে গুঁড়িয়ে ফেলা হবে অযোধ্যা রাম মন্দির। ভারত দখল করে তাকে ইসলামিক দেশ বানানো হবে। আর বাংলাদেশের যুবকরা ভারতকে তছনছ করে ফেলবে চোখের নিমেষে। এজন্য ওই ভিডিওতে মুসলিম যুবকদের প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। ভিডিওতে বলা হয়েছে রাম মন্দির ভেঙে সেখানে তৈরি করা হবে মসজিদ।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।