নতুন বছরে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা, আল কায়দার স্লিপার সেলের খোঁজে তল্লাশি গোয়েন্দাদের

Published : Dec 31, 2020, 03:43 PM ISTUpdated : Dec 31, 2020, 03:50 PM IST
নতুন বছরে জঙ্গি হামলার আশঙ্কা, আল কায়দার স্লিপার সেলের খোঁজে তল্লাশি গোয়েন্দাদের

সংক্ষিপ্ত

জঙ্গির খোঁজে ফের তল্লাশি অভিযান গোয়েন্দাদের জঙ্গি জাল গোটাতে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি বাংলা জঙ্গি যোগে নতুন তথ্য গোয়েন্দাদের কাছে ফেরার ৫ জঙ্গির খোঁজে গোয়েন্দারা    

নতুন বছরের গোড়ায় বাংলায় জঙ্গি যোগে উদ্বিগ্ন গোয়েন্দারা। বারবার চোখ গিয়ে পড়ছে সেই মুর্শিদাবাদে। আল কায়দা স্লিপার সেলের চার থেকে পাঁচজন জঙ্গির খোঁজ পেতে বৃহস্পতিবার জেলার বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ চালায় গোয়েন্দারা। ডোমকল সহ জলঙ্গি, রানিনগরের বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালানো হয়। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ওই জঙ্গিদের প্রত্যেকের বয়স ২৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে। তারা প্রত্য়েকেই ডোমকল মহকুমার বাসিন্দা। ওই জঙ্গিদের খোঁজে এনআইএ একাধিকবার অভিযান চালিয়েছে। কিন্তু প্রতিবারই গোয়েন্দাদের চোখে ধুলো দিয়ে এলাকা থেকে উধাও হয়।

আরও পড়ুন-'দল আমাকে বিশ্বাস করতে পারছে না', নিজের কেন্দ্রেই আমন্ত্রণ না পেয়ে মন্তব্য জিতেন্দ্রর

গোয়েন্দা সূত্র জানা গিয়েছে, ফেরার থাকা ওই জঙ্গিরা কেরলে গিয়ে প্রশিক্ষণ নিয়েছে। তারা বিস্ফোরক তৈরিতে সিদ্ধহস্ত। বিশেষ রাসায়নিক দিয়েও তারা বিস্ফোরক তৈরির প্রশিক্ষণ নিয়েছে। আত্মগোপন করে থাকা এই জঙ্গিরা অন্যদেরও দ্রুত প্রশিক্ষণ দিতে পারে। সেই কাজও তারা শুরু করেছিল। এই বিষয়টি সবচেয়ে বেশি চিন্তায় রেখেছে গোয়েন্দা আধিকারিকদের। তদন্তকারীদের দাবি, আল-কায়েদা মডিউলের সদস্যদের কাজ করার জন্য আলাদা আলাদা দায়িত্ব দেওয়া থাকে। কারও উপর দায়িত্ব থাকে, নতুন সদস্য নিয়োগ করার। আবার, কেউ অর্থ সংগ্রহের কাজ করে। আবার বাছাই করা কিছু সদস্যকে বিস্ফোরক তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। সংগঠনে তাদের গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। 

আরও পড়ুন-শুভেন্দুর পর আবার কে, সৌমিত্রর মুখে দুই নেতার নাম ওঠায় নতুন করে জল্পনা


এনআইয়ের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া ১১জন সদস্যর অধিকাংশই অর্থ সংগ্রহ ও নতুন সদস্য নিয়োগের কাজ করত। তাদের মধ্যে দু’জন শুধু বিস্ফোরক তৈরিতে সিদ্ধহস্ত ছিল। একজন পাত দিয়ে বিশেষ জ্যাকেট তৈরি করতে পারত। সেটা তার বাড়ি থেকে এনআইএ উদ্ধার করেছিল। ফেরার থাকা ওই চার থেকে পাঁচজনের দায়িত্ব বিস্ফোরক তৈরির প্রশিক্ষণ দেওয়া। তাদের মধ্যে এই কাজে সবচেয়ে বেশি দক্ষ জলঙ্গির বাসিন্দা ৩০ বছরের এক যুবক। সে তিন মাসের বেশি সময় ধরে ফেরার হয়ে রয়েছে। সম্প্রতি, সে এলাকার একটি গ্রামে আশ্রয় নিয়েছে। এই খবর পেয়ে আধিকারিকরা অভিযান চালান। কিন্তু এবারও তাকে জালে তোলা যায়নি। 

PREV
click me!

Recommended Stories

Suvendu Adhikari: মমতার বুথে ১২৭, শুভেন্দুর বুথে ১১! খসড়া তালিকা প্রকাশ হতেই বিস্ফোরক শুভেন্দু
ক্রীড়ামন্ত্রী ক্রীড়া বানান জানেন না! অরূপের পদত্যাগপত্রে লাল দাগিয়ে তৃণমূলকে তুলোধনা সুকান্তর