আর মাত্র এক বছর পরেই বিধানসভা নির্বাচন। তার আগেই বঙ্গ বিজেপির রাজ্যসভাপতি নির্বাচন। যদিও প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে পুরনো ফর্মুলা থেকে সরে এসেছে পদ্মশিবির।
আর মাত্র এক বছর পরেই বিধানসভা নির্বাচন। তার আগেই বঙ্গ বিজেপির রাজ্যসভাপতি নির্বাচন। যদিও প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে পুরনো ফর্মুলা থেকে সরে এসেছে পদ্মশিবির।
210
সাংগঠনিক নির্বাচন বন্ধ
বর্তমানে দিল্লি থেকে কেন্দ্রীয় নেতারা রাজ্য সাংগঠনির নির্বাচন বন্ধ রাখতে নির্দেশ দিয়েছে।
310
নথি তলব
সাংগঠনিক নির্বাচন বন্ধ করে সেই সংক্রান্ত নথি চেয়ে পাঠিয়েছে বিজেপির দিল্লির কেন্দ্রীয় নেতারা। দিল্লির নেতাদের এই নির্দেশের পরই রাজ্য বিজেপিতে গুঞ্জন শুরু হয়েছে।
410
রাজ্যে জল্পনা
বিজেপি সূত্রের খবর, বিজেপির সাংগঠনিক নির্বাচনে কিছু অনিময় হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে দলের অন্দরে। তারপরই নির্বাচন বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু শুধুই এটাই কারণ নয়।
510
বিজেপিতে গুঞ্জন
আগে দলের সভাপতি বাছাই করা হবে। তাপপরই বাকি কমিটি ঘোষণা করা হবে। কারণ বিজেপি নেতারা চাইছেন দলের রাশ একজনে হাতেই রাখতে।
610
সভাপতিই দল সাজাবে
বিজেপি সূত্রের খবর, সভাপতিও রাজ্যে বিজেপির পুরো দল সাজাবে। কারণ দলের সাফল্যের দায় যেমন থকবে সভাপতির ঘাড়ে তেমনই তাঁকে নিতে হবে ব্যর্থতার দায়ও। আর সেই কারণেই সভাপতিকে তাঁর নিজের মত করে দল সাজাতে ছাড়পত্র দিতে চাইছে কেন্দ্রীয় নেতারা। তেমনই মনে করছেন অনেকে।
710
কেন্দ্রীয় নেতারা চাইছেন
গত তিন বছর ধরে তিনিও সুকান্ত-শুভেন্দুর সঙ্গে কাজ করার অভ্যাস তৈরি করে ফেলেছেন। বিজেপির একাংশের বক্তব্য, সম্পর্কের সমীকরণ যেমনই হোক, নেতাদের দীর্ঘ সহাবস্থানের সুবাদে সংগঠনে একটা স্থিতাবস্থা অন্তত এসেছে। ২০২৬ সালের ভোটযুদ্ধের এক বছর আগে সেই স্থিতাবস্থা নষ্ট হোক, তা বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব চান না।
810
কিন্তু সভাপতি কে?
যদিও এতকিছুর মধ্যে রাজ্য বিজেপির সভাপতি কে হচ্ছেন তা নিয়ে স্পষ্ট কোনও উত্তর নেই রাজ্য নেতাদের কাছে। কারণ এক ব্যক্তি এক পদ অনুযায়ী সুভেন্দু আর সুকান্ত-দুজনেই বিজেপির সভাপতি হতে পারেন না। সুকান্ত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। আর সুভেন্দু রাজ্যের বিরোধী দলনেতা।
910
চর্চায় যে নাম
বিজেপি সূত্রের খবর রাজ্যের শীর্ষ নেতাদের তরফে তিনটি নাম জমা পড়েছে দিল্লিতে। কিন্তু একটি নাম প্রথমেই বাদ পড়েছে। আলোচনা হচ্ছে দল্লিবাসী এক বাঙালি নেতাকে নিয়ে।
1010
প্রশ্ন যেখানে
বিজেপি সূত্রের খবর, সেখানেও সর্বসম্মতি পাওয়া যাচ্ছে না। তাই দিল্লিবাসী বাঙালি নেতার নাম এখনও প্রকাশ্যে আনতে চাইছে না কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। দিল্লির নেতারা চাইছেন সেই নেতার নাম নিয়ে রাজ্য বিজেপিতে আলোচনা হোক। কারণ দিল্লি রাজ্যের ওপর কোনও কিছু চাপিয়ে দিতে চাইছে না।