West Bengal News: দীঘা-নন্দকুমার জাতীয় সড়কে ভয়াবহ পথদুর্ঘটনা, মৃত ৫

Published : May 29, 2025, 11:52 AM IST
Asianet News

সংক্ষিপ্ত

Digha Road Accident: রাতের শহরে ফের ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা। অটোর সঙ্গে লরির ধাক্কায় প্রাণ হারালেন পাঁচজন। বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ প্রতিবেদন পড়ুন…        

Digha Road Accident: দীঘার কাছে জাতীয় সড়কে ভয়াবহ পথ দুর্ঘটনা। মৃত অন্তত ৫। বুধবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে, পূর্ব মেদিনীপুরের ১১৬বি জাতীয় সড়কে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে খবর, একটি অটোকে একটি লরি সজোরে ধাক্কা মারলে দুর্ঘটনাটি ঘটে। ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান পাঁচজন। তিনজন আরও গুরুত্বর ভাবে আহত। ঘটনার পর থেকেই পলাতক ঘাতক লরির চালক ও খালাসি।

সূত্রের খবর, পূর্ব মেদিনীপুরের ১১৬বি জাতীয় সড়কের ইড়িনঞ্চি ব্রিজের কাছে নন্দকুমারগামী একটি অটোকে সজোরে ধাক্কা মারে একটি লরি। ঘটনাস্থলেই উল্টে যায় অটোটি। স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে খবর, অটোতে মোট আটজন যাত্রী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচজনই ঘটনাস্থলে প্রাণ হারান। তিনজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এদিকে দুর্ঘটনার খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় খেজুরি থানার পুলিশ। আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে তমলুক হাসপাতালে পাঠানো হয়। এছাড়াও মৃত পাঁচজনের দেহ উদ্ধার করে দারুয়া মহাকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়। ঘাতক লরিটিকে আটক করেছে পুলিশ। তবে পলাতক খালাসি ও গাড়ি চালকের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযান।

অন্যদিকে, কলকাতার ট্যাংরাকাণ্ডের ছায়া এবার চন্দননগরে। প্রথমে স্ত্রী এবং তারপর নিজের কন্যাকে শাবল দিয়ে মাথায় আঘাত করে রীতিমতো খুন। এরপর গলায় দড়ি দিয়ে নিজে আত্মঘাতী হলেন এক প্রৌঢ়। বুধবার গভীর রাতে এই ঘটনাটি ঘটেছে চন্দননগরে (west Bengal news today live)। আর এই ঘটনার সঙ্গেই এবার ট্যাংরা এবং হরিয়ানার পঞ্চকুলার ঘটনার মিল পাচ্ছেন অনেকেই। কারণ, একাধিক স্থানীয় মানুষজনের দাবি, বাজারে লক্ষ লক্ষ টাকার দেনা ছিল ওই পরিবারের। আর ঠিক সেই কারণেই, মানসিক অবসাদ থেকে ওই প্রৌঢ় একসঙ্গে নিজের স্ত্রী এবং কন্যাকে খুন করে আত্মঘাতী হয়েছেন বলে অনুমান করছেন অনেকেই। যদিও পুরো বিষয়টি নিয়েই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ (chandanagar murder case)।

স্থানীয়দের অনেকেই বলছেন, বাবলু আগে একটি টিনের বাক্স তৈরির কারখানায় কাজ করতেন। এরপর কিছুদিন টোটোও চালিয়েছেন। কিন্তু পরে তাঁর নিজের সেই টোটোটি ভাইকে বিক্রি করে দেন। বর্তমানে বাড়িতেই একটি দোকান চালাতেন তিনি। তবে খানে সাট্টার প্যাড লিখতেন বলেও জানিয়েছেন স্থানীয় অনেকেই।

সেইসব নিয়ে প্রায়শই চিন্তার কথা বলতেন অনেককে। স্থানীয় একজন জানিয়েছেন, “এমনিতে ওরা খুব ভালো ছিল। প্রায়ই ধারদেনা নিয়ে চিন্তা করত।আমি বলতাম সব ঠিক হয়ে যাবে, চিন্তা করিস না। কিন্তু এমন একটা কাজ যে করে ফেলবে, সেটা বুঝতে পারিনি।”

আরেকজনের কথায়, “বুধবার, বাবলু এবং ওর স্ত্রীকে ফোনে পাচ্ছিলাম না। সুইচড অফ বলছিল বারবার। সাড়াশব্দ না পেয়ে পাড়ার ছেলেরা কাচ ভেঙে দেখে, তিনজন পুরো অচৈতন্য অবস্থায় ঘরে পড়ে আছে। তারপরই খবর দেওয়া হয় পুলিশে।”

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

PREV
Read more Articles on
click me!

Recommended Stories

Babri Masjid Foundation: বাবরি মসজিদ শিলান্যাস ঘিরে বেলডাঙায় জনস্রোত! সময় বাড়তেই উপচে পড়ছে ভিড়
শেষ পর্যন্ত সন্তানকে নিয়ে বাড়ি ফিরলেন সোনালি খাতুন, প্রথমে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে