শুক্রবার রাতে পূর্ব রাধাপুর গ্রামের বাসিন্দা শিবশঙ্কর পাত্রর সঙ্গে নিজের নাবালিকা কন্যার বিয়ে ঠিক করেছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর থানার আশুতিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
অল্পের জন্য রক্ষা পেল পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর থানার আশুতিয়া গ্রামের নাবালিকা। বিয়ের বয়স হওয়ার আগেই নাবালিকা মেয়ের বিয়ে দিচ্ছিলেন আশুতিয়া গ্রামের বাসিন্দা। ঘটনাটি নজরে আসতেই বাধা দেন স্থানীয় এক আশাকর্মী। বিয়ের বয়স হওয়ার আগে কেন মেয়ের বিয়ে দেওয়া হচ্ছে সেবিষয়ও প্রশ্ন তোলেন তিনি। বিয়ে আটকাতে পাত্রপক্ষেরও খোঁজ করেন তিনি। এরপর সামনে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যায় পাত্র পূর্ব রাধাপুর গ্রামে বাসিন্দা শিবশঙ্কর পাত্র আদতে এইআইভি আক্রান্ত। স্বাস্থ্য দফতরের অধীনেই চলছে তাঁর চিকিৎসা। এই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পরই চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয় এলাকা জুড়ে।
শুক্রবার রাতে পূর্ব রাধাপুর গ্রামের বাসিন্দা শিবশঙ্কর পাত্রর সঙ্গে নিজের নাবালিকা কন্যার বিয়ে ঠিক করেছিলেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর থানার আশুতিয়া গ্রামের বাসিন্দা। খবর পেইয়ে ঘটনার বিরোধিতা করেন স্থানীয় এক আশাকর্মী। বিয়ে আটকাতে ছেলের বাড়ি সম্পর্কে খোঁজ নিতে শুরু করেন তিনি। জানা যায় পাত্র পূর্ব রাধাপুর গ্রামের বাসিন্দা। ছেলের বিষয়ে জানতে সরাসরি যোগাযোগ করেন পূর্ব রাধাপুর গ্রামের আশা কর্মীর সাথে। এরপরই তিনি জানতে পারেন বর শিবশঙ্কর পাত্র এইআইভি পজিটিভ। চিকিৎসা চলছে স্বাস্থ্য দপ্তরের অধীনে। এই খবর জানা মাত্রই বিষয়টি তিনি জানান ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানান তিনি। ভগবানপুর থানার পুলিশকেও জানান তিনি। ঘটনাটি জানা মাত্রই অভিযুক্তকে তুলে নিয়ে যায় ভগবানপুর থানার পুলিশ।
আরও পড়ুন -
'প্রশান্ত মহাসাগরের মত বড় দুর্নীতি', কুন্তল ঘোষকে ১৪ দিনের ইডি হেফাজতের পাঠানোর দাবি আইনজীবীর
সপ্তাহান্তে ধুন্ধুমার শহরে, পুলিশ-আইএসএফ সংঘর্ষে কার্যত রণক্ষেত্রের রূপ নিল ধর্মতলা