Morning School: জুনের প্রথম সপ্তাহেই খুলে গেছে প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক স্কুল। কিন্তু জুন মাসের শুরু থেকেই পাল্লা দিয়ে চড়ছে পারদ। পর্ষদকে চিঠি লিখে আর্জি জানাল জেলাগুলি।
শিশুদের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে গরমের মধ্যে। অনেক শিশুই গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে পড়ছে। নিয়মিত স্কুলে যেতে সমস্যা হচ্ছে।
512
পর্ষদকে চিঠি
এই অবস্থায় পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছে একটি চিঠিও লেখা হয়েছে। সেখানে মূলত রাজ্যের সমস্ত প্রাথমিক স্কুলগুলি সকালে করার আর্জি জানান হয়েছে।
612
পর্ষদকে চিঠি
বীরভূমের জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান প্রলয় নায়েক জানিয়েছেন, তিনি নিজে এই বিষয়ে পর্ষদের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়েছেন। দ্রুত সকালে স্কুল চালু করা আর্জি জানিয়েছেন।
712
অন্যান্য জেলার আর্জি
নতুন করে আর গরমের কারণে ছুটি না দিয়ে সকালে প্রাথমিক স্কুল করার আর্জি জানান হয়েছে দুই মেদিনীপুর আর বাঁকু়ড়া জেলা থেকেও।
812
প্রাথমিক শিক্ষা পর্যদ
পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (WBBPE) এই বিষয়ে নমনীয় মনোভাবই দেখিয়েছে। তারা আগেই জানিয়েছিল, তীব্র গরমের কারণে কোনো স্কুল কর্তৃপক্ষ চাইলে এপ্রিল মাস থেকেই মর্নিং শিফটে ক্লাস করাতে পারে। এর জন্য শুধুমাত্র একটি অফিসিয়াল প্রস্তাব পর্ষদের কাছে পাঠাতে হবে।
912
স্কুলগুলির করণীয়
এই গরমের মধ্যে পড়ুয়ারা যাতে অসুস্থ না হয়ে যায় তারজন্য স্কুলগুলির উচিৎ ক্লাসরুমে পর্যাপ্ত আলো আর হাওয়ার ব্যবস্থা করা। বাতাস চলাচলের বিষয়টিতে জোর দেওয়া।
1012
জলের ব্যবস্থা
স্কুলগুলির উচিৎ পড়ুয়াদের জন্য স্কুলে পর্যাপ্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা করা। গরমে পড়ুয়াদের বারবার জল পানের ব্যবস্থা করা।
1112
অভিভাবকদের করণীয়
প্রত্যেক পড়ুয়াকে হালকা কিছু খাইয়ে তবেই স্কুলে পাঠাতে হবে। সঙ্গে জল দিতে হবে। হালকা ও সহজপাচ্য টিফিন দেওয়া জরুরি।
1212
ওআরএস
স্কুল ও অভিভাবকরা পড়ুয়াদের ওআরএস, লেবুর জল, নুন-চিনির জল খাওয়াতে পারেন।