১৪৬ কোটির দেশ হয়ে ভারত টেক্কা দিল চিনকে, তবে প্রজনন নিয়ে ভয়ঙ্কর বার্তা রাষ্ট্রপুঞ্জের
জনসংখ্যায় এবার চিনকেও ছাপিয়ে যাবে ভারত। তবে তারজন্য আর বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। চলতি বছরের শেষেই রেকর্ড তৈরি করবে ভারত।

জনসংখ্যায় এগিয়ে ভারত
জনসংখ্যায় এবার চিনকেও ছাপিয়ে যাবে ভারত। তবে তারজন্য আর বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। চলতি বছরের শেষেই রেকর্ড তৈরি করবে ভারত।
রাষ্ট্রপুঞ্জের রিপোর্ট
সম্প্রতি একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপুঞ্জ। তাতেই বলা হয়েছে চলতি বছর শেষের দিকেই জনসংখ্যার নিরিখে ভারত এগিয়ে যাবে চিনের থেকে।
ভারতের জনসংখ্যা
ভারতের জনসংখ্যা হবে ১৪৬ কোটি। ২০২৫ সালের শেষে ভারতের জনসংখ্যা এতটাই বাড়বে বলেও জানিয়েছে।
আগেই পয়লা নম্বরে ভারত
২০২৩ সালের রাষ্ট্রপুঞ্জের পরিসংখ্যান অনুসারে ভারত চিনকে সরিয়ে দিয়ে এক নম্বর স্থান দখল করেছিল।
জনশুমারি হয়নি
ভারতে ২০১১ সালের পর থেকে আর জনশুমারি হয়নি। চলতি বছর জনশুমারি চালু হবে বলেও বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।
১৪০ কোটির দেশ
বর্তমানে ভারতের জনসংখ্যা সঠিকভাবে বলা যায় না। কিন্তু ১৪০ কোটির দেশ হিসেবেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বারবার বলেন। এবার জনশুমারি হলে ভারতের জনসংখ্যার স্পষ্ট হিসেব পাওয়া যাবে।
বৃদ্ধির হার কমছে
রিপোর্টে ভারতের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমার বার্তাও রয়েছে। রাষ্ট্র সংঘের প্রতিবেদন 'বিশ্ব জনসংখ্যার অবস্থা'য়।
রিপোর্টে ভয়ঙ্কর পূর্বাভাস
‘দ্য রিয়্যাল ফার্টিলিটি ক্রাইসিস’ অধ্যায় বলা হয়েছে ভারতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমছে। প্রজনন ক্ষমতা হ্রাসের কথাও বলা হয়েছে।
জন্মের হার কম
এক প্রজন্ম থেকে পরবর্তী প্রজন্মে জনসংখ্যার আকার বজায় রাখার জন্য প্রয়োজনের তুলনায় কম সন্তানের জন্ম দিচ্ছেন বলেও ওই রিপোর্ট জানাচ্ছে।
বিশ্বেও একই ধারা
এই প্রবণতা শুধু ভারতে নয়, গোটা বিশ্বে। ২০২২ সালের একটি রিপোর্টে তেমনই জানিয়েছিল রাষ্ট্রপুঞ্জ। রিপোর্টে বলা হয়েছিল বিশ্বের জনসংখ্যা ৭০০ কোটি থেকে ৮০০ কোটিতে পৌঁছাতে সময় লেগেছে ১২ বছর। ৮০০ থেকে ৯০০ কোটিতে পৌঁছোতে সময় লাগবে সাড়ে ১৪ বছর।

