Nabanna abhiyan:নবান্ন অভিযানে 'না' রাজ্য পুলিশের, আজ সকাল থেকে কড়া ব্যবস্থা কলকাতা পুলিশের

আরজি কর হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে ছাত্র সমাজের ডাকা নবান্ন অভিযানে অনুমতি দেয়নি রাজ্য পুলিশ। তবুও নবান্নে থাকছে কড়া নিরাপত্তা, মোতায়েন করা হচ্ছে প্রায় ৬ হাজার পুলিশ কর্মী।

নবান্ন অভিযান

আরজি কর হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে মঙ্গলবার ছাত্র সমাজের ডাকা নবান্ন অভিযান। কিন্তু দিনভর দফায় দফায় বৈঠেকের পরেও নবান্ন অভিযানের ছাড়পত্র দেয়নি রাজ্য পুলিশ।

তবুও নবান্নে নিরাপত্তা

কিন্তু তারপরেও নবান্নে থাকবে কড়া নিরাপত্তা। রাজ্য পুলিশ ও কলকাতা পুলিশ- দুই তরফেই কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

পুলিশ মোতায়েন

প্রায় ৬ হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন থাকবে। অশান্তি এড়াতে মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকেই কড়া পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

১৯টি ব্যারিকেড

কলকাতা পুলিশের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে হাওড়া যাওয়ার পথে ১৯টি ব্যারিকেড করা হবে। পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত বদল করা হবে।

নবান্ন অভিযানে না

এদিন রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে দুটি সংগঠনকে নবান্ন অভিযানের অনুমতি দেওয়া হয়। তারপরেই রাজ্য প্রশাসন অশান্তি রুখতে তৎপর।

অনুমতি না দেওয়ার কারণ

রাজ্য পুলিশ জানিয়েছে, নবান্ন এলাকায় ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা আইনের ১৬৩ ধারা জারি থাকে। পুরনো ফৌজদারি আইনের ১৪৪ ধারা। সেই কারণে সেখানে অভিযানের অনুমতি দেওয়া হয়নি।

রাজ্য পুলিশের দাবি

ছাত্র সমাজ এই আন্দোলনের ডাক দিলেও এর পিছনে রয়েছে অন্য চক্রান্ত। আরজি কর ইস্যুতে মহিলা ও ছাত্রদের সমানে রেখেই অশান্তির ছক কষছে কয়েকটি রাজনৈতিক দল।

পুলিশ মোতায়েন

সূত্রের খবর হাওড়া ও কলকাতা দুই দিকেই নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হবে। কোনও দিক থেকেই যাতে আন্দোলনকারীরা নবান্নে যেতে না পারে তার ব্যবস্থা করা হবে।

নিরাপত্তার দায়িত্বে

নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছে ২২ জন এসপি বা ডেপুটি এসপি, ২৬ জন ইন্সপেক্টর । দায়িত্ব থাকছে ২১ জন আইজি ও ডিজিপি পদমর্যাদার অফিসার। ১৩ জন এসপি ও ডিসি পদমর্যাদার অফিসার

ছাত্র সমাজের দাবি

সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে ছাত্র সমাদ জানিয়েছে তারা শান্তিপূর্ণ অবস্থান করতে চায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদত্যাগের দাবিতে তারা নবান্ন ঘেরাও অভিযানের ডাক দিয়েছে।