কৃষ্ণনগরের তরুণীর ময়না তদন্তের রিপোর্ট রয়েছে তদন্তের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়ার মত তথ্য। ধর্ষণ বা শারীরিক আঘাতের কথা উল্লেখ নেই রিপোর্ট।
210
নির্যাতিতার পরিবাবের দাবি
কৃষ্ণনগরকাণ্ডে প্রথম থেকেই নিহতের পরিবারের দাবি ছিল ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীকে। কিন্তু ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে অন্য কথা।
310
ময়না তদন্তের রিপোর্টে দাবি
ময়না তদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে নিহত তরুণীর শরীরে ধর্ষণ বা কোনও শরীরিক নির্যাতনের চিহ্ন নেই।
410
৯০ শতাংশ দগ্ধ
ময়না তদন্তের রিপোর্টে বলা হয়েছে নিহতের শরীরের ৯০ শতাংশই দগ্ধ ছিল। আগুনে পুড়ে গিয়েছিল ও শরীরের নিম্নাংশ। শরীরে ছিল না আঘাতের চিহ্ন।
510
পুড়ে যাওয়ার ক্ষত চিহ্ন
ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযয়ী নিহতের শরীরে পাওয়া গিয়েছে পুড়ে যাওয়ার ক্ষত চিহ্ন। মাথার চুল, মুখের অধিকাংশ আর দুটি হাত পুড়ে গিয়েছিল।
610
কী দিয়ে পোড়ান হয়েছিল
ময়ন তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী কেরসিন তেল দিয়ে পোড়ান হয়েছিল। যে স্থানে মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছিল সেখানে কেরসিন তেল ও দেশলাই উদ্ধার হয়েছিল।
710
শ্বাসনালীতে কার্বন
ময়না তদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী নিহতের শ্বাসনালীকে কার্বনের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। ভিসেরা, ইউটেরাস, সার্ভিক্স, ফ্যালোপিয়ান টিউব, জরায়ু থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠান হয়েছে।
810
কৃষ্ণনগরের খুন
কৃষ্ণনগরের পুলিশ সুপারের দফতরের কাছেই একটি পুজো মণ্ডপ থেকে উদ্ধার হয়েছিল দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রীর পোড়া দেহ।
910
গ্রেফতার প্রেমিক
এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে প্রেমিককে। বর্তমানে প্রেমিক পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। আত্মহত্যা না খুন তাই নিয়ে ধ্বন্দ্বে পুলিশ।
1010
আত্মহত্যাতেই শিলমহর
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পাওয়ার পর তদন্তকারীরা আত্মহত্যার তত্ত্বেই শিলমহর দিচ্ছে বলে পুলিশ সূত্রের খবর।