টিকিট দেখতে চাইতেই টিটির সঙ্গে অভব্য আচরণ, স্টেশনে যাত্রীর হাতে প্রহৃত টিকিট পরীক্ষক

Published : Jul 30, 2025, 02:34 PM IST
Asianet News

সংক্ষিপ্ত

Canning News: রেল স্টেশনে দাঁড়িয়ে টিকিট পরীক্ষা করায় হল কাল! যাত্রীর হাতে আক্রান্ত খোদ টিকিট পরীক্ষক। ঘটনায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য। বিশদে জানতে পড়ুন সম্পর্ণ প্রতিবেদন… 

Canning News: যাত্রীর কাছে টিকিট চাওয়ায় অপরাধ! রেলযাত্রীর হাতে হেনস্থার শিকার খোদ রেলের টিকিট পরীক্ষক। বুধবার দুপুরে চাঞ্চল্যকর এই ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং রেল স্টেশনে।

 যাত্রীর হাতে প্রহৃত ওই টিকিট পরীক্ষকের নাম তনুশ্রী রায়। সূত্রের খবর, বুধবার সকালে ক্যানিং স্টেশনে ডাউন বালিগঞ্জ ক্যানিং লোকালের এক যাত্রীকে বিনা টিকিটে ধরলে টিকিট পরীক্ষককে ওই যাত্রী ধাক্কা মারে। গলা চেপে ধরেন টিকিট পরীক্ষকের। এর আগেও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি আক্রান্ত টিকিট পরীক্ষকের। তবে শেষ পর্যন্ত অভিযুক্ত ঐ যাত্রী পালিয়ে গিয়েছে বলে দাবি টিকিট পরীক্ষকের। ঘটনা তদন্ত শুরু করছে জিআরপির পুলিশ।

অন্যদিকে, অবশেষে সুদীপ নাড়ু খুনের ঘটনার কিনারা করল পুলিশ। ঘটনায় এখনও পর্যন্ত গ্রেফতার হয়েছে তিনজন। তাদের বিরুদ্ধে খুন ও অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়েছে। ধৃতদের আদালতে পেশ করে নিজেদের হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানাবে পুলিশ।

গত ৫ জুলাই নরেন্দ্রপুর থানা এলাকায় উদ্ধার হয় বিষ্ণুপুর থানার বাসিন্দা সুদীপ নাড়ুর ক্ষতবিক্ষত দেহ। স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ ও উদ্ধার করে দেহ। ঘটনার তদন্তে নামে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ ও জেলা পুলিশের এসওজি (Special Operations Group)। যৌথভাবে তদন্তে নামে দুই বাহিনী। তদন্তে নেমে প্রথমে ধরা পড়ে সুশান্ত দাস ওরফে লাদেন, যিনি নরেন্দ্রপুর থানার নতুনহাট এলাকার বাসিন্দা। 

সুশান্তকে জিজ্ঞাসাবাদের পর উঠে আসে আশাদুল মন্ডল ওরফে কালোবাবুর নাম। জানা গেছে, সুদীপের সঙ্গে পুরনো শত্রুতা ছিল ধৃতদের। অভিযুক্তরা সকলেই পরিচিত দাগী আসামী। একাধিক থানায় তাদের বিরুদ্ধে খুন, ছিনতাই, হামলা-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে।

সুশান্ত ও আশাদুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ হদিস পায় রাজা বণিক নামে এক গাড়ি চালকের, যাকে রানাঘাট থেকে গ্রেফতার করা হয়। নেতাজীনগর থানা এলাকার বাসিন্দা রাজা খুনের আগে নিজের গাড়িতে সুদীপকে নিয়ে এসেছিল বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে। খুনের পরে তার গাড়িতেই দেহ ফেলে দেওয়া হয়। 

এই ঘটনায় আরও কেউ জড়িত কিনা, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। খুনের নেপথ্যে পরিকল্পনা কতটা গভীর, তা জানতেই পুলিশ ধৃতদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ চালাতে চায়। তদন্তে উঠে আসতে পারে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য, মনে করছে পুলিশ মহল।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।

PREV
Read more Articles on
click me!

Recommended Stories

ছুটির দিনে মহানগরের পারদ পতন, শীতে জবুথবু কলকাতায় আর কতটা নামল তাপমাত্রা?
Samik Bhattacharya: ‘SIR বন্ধ করে দিন তবুও ২০২৬-এ তৃণমূল হারবে!’ চ্যালেঞ্জ শমীকের