১৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়েছে খসড়়া ভোটার তালিকা। সেই তালিকা অনুযায়ী ২০০২ সালে নিজের বা কোনও আত্মীয়ের নাম নেই এমন ভোটারের সংখ্যা ৩০ লক্ষ। এই ৩০ ভোটারের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত।
১৬ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয়েছে খসড়়া ভোটার তালিকা। সেই তালিকা অনুযায়ী ২০০২ সালে নিজের বা কোনও আত্মীয়ের নাম নেই এমন ভোটারের সংখ্যা ৩০ লক্ষ। এই ৩০ ভোটারের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত।
25
নথি পেশ
নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী ৩০ লক্ষ ভোটারকে কমিশনের নির্ধারিত ১৩টি নথির মধ্যে যে কোনও একটি দিতে হবে ভারতের নারগিকত্ব প্রমাণের জন্য। কমিশন সূত্রের খবর সংশ্লিষ্ট ভোটারকে প্রাণ করতে হবে তিনি ভারতীয় ভোটার।
35
কমিশনের তথ্য বিএলও-দের কাছে
নির্বাচন কমিশন সূত্রের খবর ইতিমধ্যেই ৩০ লক্ষ ভোটারের নথি নির্বাচন কমিশনের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর ২০ লক্ষ ভোটার ইতিমধ্যেই তাদের প্রয়োজনীয় নথি পেশ করেছেন। তাদের নথি খতিয়ে দেখছে নির্বাচন কমিশন।
নির্বাচন কমিশন সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই ২০ লক্ষের নথি পাঠান হয়েছে বিএলওদের কাছে। সেই সব নথি খতিয়ে দেখবে ইআরওরা। সংবিধানের ৩২৬ নম্বর অনুচ্ছেদ এবং জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ১৬ এবং ১৯ নম্বর ধারা অনুযায়ী জমা পড়া নথি গ্রহণযোগ্য বলে চিহ্নিত হলে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে শুনানির সম্মুখীন হতে হবে না। কিন্তু জমা পড়া নথি নিয়ে কমিশনের সন্দেহের অবকাশ থেকে থাকলে সংশ্লিষ্ট ভোটারকে শুনানির জন্য ডেকে পাঠানো হবে বলে খবর।
55
পাসপোস্ট জমা
নির্বাচন কমিশন সূত্রের খবর ২০০২ সালে নিজের বা আত্মীয়দের নাম নেই এমন ভোটারদের অধিতকাংশই পাসপোর্টের ফটোকপি জমা দিয়েছেন। যাবতীয় পাসপোর্ট কপিগুলির সত্যতা যাচাই করে সেগুলির চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন ইআরওরা। ইআরওদের কমিশন যে নির্দেশ দিয়েছে তাতে পাসপোর্ট সংক্রান্ত খোঁজ খবরের জন্য সংশ্লিষ্ট থানা ও অভিবাসন দফতরে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।