জামিনে মুক্তি পেয়ে সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, তাঁকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। জামিনে মুক্তি দিয়েছে। কিন্তু তিনি কোথাও যাবেন না। তিনি সেখান থেকে নড়বেন না।
সন্দেশখালি থানার সামনে বিক্ষোভ অবস্থান করেন বিডেপির রাজ্যসভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁকে গ্রেফতার করে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। যদিও কিছুক্ষণ পরে তাঁকে ছেড়ে দেয় পুলিশ। তবে সুকান্তের এই গ্রেফতারি নিয়ে সরব হয়েছে বিজেপির বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
জামিনে মুক্তি পেয়ে সুকান্ত মজুমদার জানিয়েছেন, তাঁকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। জামিনে মুক্তি দিয়েছে। কিন্তু তিনি কোথাও যাবেন না। তিনি সেখান থেকে নড়বেন না। তিনি আও বলেন, তাঁর দলের কর্মী সমর্থকরা যতক্ষণ না আসবে ততক্ষণ তিনি কলকাতায় ফিরবেন না। সুকান্তু মজুমদার এদিন সদেশখালিকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া বিকাশ সিংএর বাড়িতে গিয়েছিলেন। ত তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
সুকান্ত মজুমদারের এই গ্রেফতারিতে সরব হয়েছেন বিজেপির অপর নেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেন, এই গ্রেফতারি বেআইনি। রাজ্যের জনপ্রতিনিধিদের তাদের কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। কাজও করতে দেওয়া হচ্ছে না। তিনি আরও বলেছেন রাজ্যের শাসক দল দলদাসে পরিণত হয়েছে। সুকান্ত মজুমদারের সঙ্গে যা হচ্ছে তা অন্যায়। সুকান্ত শাহজাহান শেখের গ্রেফতারির দাবি জানিয়েছেন। কিন্তু সুকান্তকে জোর করে সরিয়ে দেয়। তার তীব্র সমালোচনা করেন শুভেন্দু। তিনি রাজ্য পুলিশের তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি বলেন পশ্চিমবঙ্গে কার্যত জঙ্গলরাজ চলছে। জনপ্রতিনিধিদের কথা বলতে ও কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ। গোটা ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন তিনি।
এর আগে আট দিন আগে সন্দেশখালিতে গিয়েছিলেন সুকান্ত মজুমদার। সেই সময় পুলিশ তাঁকে সন্দেশখালিতে ঢুকতে দেয়নি। পুলিশের সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয়। সেই সময় তিনি অসুস্থ হয়ে যান। চোট পান। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।