Deucha-Panchami: দেউচা-পাঁচামি কয়লাখনির প্যাকেজ নিয়ে আলোচনা, সময় দেওয়ার আশ্বাস প্রশাসনের

Published : Nov 20, 2021, 11:28 AM IST
Deucha-Panchami: দেউচা-পাঁচামি কয়লাখনির প্যাকেজ নিয়ে আলোচনা, সময় দেওয়ার আশ্বাস প্রশাসনের

সংক্ষিপ্ত

বীরভূমের দেউচা-পাঁচামি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ কয়লাখনি হওয়ার পথে। ইতিমধ্যে সাড়ে তিন হাজার একর জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। তার মধ্যে খাস জমি রয়েছে এক হাজার একর জমি। 

আশিস মণ্ডল, সিউড়ি, খাস জমি থেকেই দেউচা-পাঁচামি (Deucha-Panchami) কয়লাখনির (Coal Mine) কাজ শুরু হবে। শুক্রবার আদিবাসীদের সঙ্গে বৈঠক করে সেকথা জানিয়ে দিলেন বীরভূমের (Birbhum) জেলা শাসক বিধান রায়। যারা খাস জমিতে রয়েছেন তাঁরাও পাবেন পুনর্বাসন। সরকারের নির্ধারিত প্যাকেজ হাতে তুলে দিয়ে আশ্বস্ত করল প্রশাসন।
      
বীরভূমের দেউচা-পাঁচামি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহৎ কয়লাখনি হওয়ার পথে। ইতিমধ্যে সাড়ে তিন হাজার একর জমি চিহ্নিত করা হয়েছে। তার মধ্যে খাস জমি রয়েছে এক হাজার একর জমি। সেই খাস জমিতে কোথাও বনভূমি হিসাবে চিহ্নিত আবার কোথাও ভূমিহীন আদিবাসীরা বসবাস করছেন কয়েক দশক ধরে। সব বিষয় নিয়েই এদিন আদিবাসী প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা হয়। তাদের হাতে সরকারের আট পাতার প্যাকেজ তুলে দেওয়া হয়। ওই প্যাকেজ নিয়ে গ্রামে গ্রামে আলোচনার জন্য সময় দেওয়া হয়।

Tathagata Roy: 'আপাতত বিদায়', আবার বিতর্কিত টুইট তথাগত রায়ের, পাল্টা কটাক্ষ কুণালের

Farm law Repeal: আচমকা কৃষি আইন প্রত্যাহারে ক্ষোভ, বিজেপি ছাড়ার হিড়িক এই জেলায়

 জেলা শাসক বিধান রায় বলেন, “মোট খাস জমির পরিমাণ ৫৯৬.০২ একর। বিভিন্ন সরকারি দফতরের জমি ৭২.৯২ একর। বনভূমি ৩০৯.৭০ একর। ব্যক্তি মালিকানাধীন রায়তি জমি ২৩৯২.১৩ একর। মোট ৩৩৭০.৭৭ একর জমির উপর কয়লাখনি করা হবে। বনভূমি ধ্বংস এবং খাস জমিতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে আলোচনা হয়েছে। যত গুলি গাছ কাটা হবে তার দিগুন গাছ লাগানো হবে। ১৫ টি পরিবার খাস জমিতে বসবাস করছেন। তাদের তিন মাস পাঁচ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। অন্যত্র যাওয়ার জন্য দশ হাজার টাকা, বাংলা আবাস যোজনায় বাড়ি, জীবিকা নির্বাহের জন্য পরিবার পিছু এক বছর দশ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে।

 ২৮৫ জন ক্রাসার মালিকদের ৫০ থেকে ৬৫ হাজার টাকা করে কাঠা প্রতি পাবেন। এছাড়াও অন্যান সুবিধা রয়েছে। তিন হাজার পাথর খাদান ও ক্রাসার শ্রমিকদের এক্কালিন ৫০ হাজার টাকা ভাতা এবং জীবিকা নির্বাহের জন্য পরিবার পিছু ১০ হাজার টাকা করে এক বছর দেওয়া হবে”। জেলা শাসকের কথায়, সরকার সবার জন্য ভালো প্যাকেজ করেছে। এনিয়ে আমরা গ্রামে গ্রামে গিয়ে বৈঠক করব। প্রয়োজনে বাড়ি বাড়ি যাব। এই কয়লা খনি সরকারের একটা স্বপ্ন। সেই স্বপ্ন পূরণ করতে কাউকে বঞ্চিত করা হবে না”।

PREV
click me!

Recommended Stories

১ বছর পরে ২ দিনের সফরে কোচবিহার যাচ্ছেন মমতা, রইল সোম ও মঙ্গলের ঠাসা কর্মসূচি
Dilip Ghosh: বাংলায় ‘বাবরি মসজিদ’! বিজেপির দিলীপ হুমায়ুনকে দিলেন চরম উপদেশ