ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের ফলের প্রবণতাটা মোটামুটি পরিষ্কার হওয়ার পরই মুখ কুললেন এনসিপি প্রধান শরদ পওয়ার। রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মহারাষ্ট্রের পর ারও একটি রাজ্য থেকে বিজেপি সরকারের পতন বলছে, মানুষ অবিজেপি দলগুলির উপরই বেশি ভরসা
LIVE UPDATE, ঝাড়খণ্ড নির্বাচনের ফল, একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হল জেএমএম
সোমবার ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নবির্বাচনের ফল ঘোষণা। মোট ৮১টি আসনের জন্য লড়াই। মূল লড়াই বিজেপি বনাম কংগ্রেস ও জেএমএম জোট-এর। আস্ছথ্থাভোটে অনেকটাই এগিয়ে রাখা হয়েছে ইউপিএ জোটকে।
- FB
- TW
- Linkdin
ফলাফল চূড়ান্ত না হলেও, সোমবার বিকেলে সাংবাদিক সম্মেলন করে এই বিশাল জয়ের জন্য আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদব এবং কংগ্রেস সভানেত্রী সনিয়া গান্ধী-সহ রাহুল-প্রিয়াঙ্কা ও অন্যান্য বিজেপি নেতাদের ধন্যবাদ জানালেন জেএমএম নেতা হেমন্ত সোরেন। বাবা ও জাড়খম্ড মুক্তি মোর্চার প্রতিষ্ঠাতা শিবু সোরেনের কাছ থেকে আশীর্বাদও নিয়েছেন তিনি।
নিশ্চিত পরাজয়ের মুখে দাঁড়িয়েও বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা রঘুবর দাস বলেছেন, তাঁর বিশ্বাস শেষ পর্যন্ত তাঁর দলই জয়ী হবে।
বিজেপিকে টপকে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হল ঝাড়খণ্ড মুক্তি মোর্চা। এখনও চূড়ান্ত ফলাফল ঘোষণা না হলেও, ২৯টি আসনে জেএমএম-এর জয় প্রায় পাকা। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে ২৫টিতে, জয়ী ২টিতে। জয়ী ঘোষিত এজে এসইউ-এর এক প্রার্থীও, এছাড়া তারা আরও ২টি আসনে এগিয়ে রয়েছে। কংগ্রেস এগিয়ে ১৪টি আসনে, জেভিএম (পি) ৩টি আসনে, আরজেডি ১টি আসনে, নির্দল ও অন্য ছোট দলগুলি এগিয়ে ৪টি আসনে। আর জয় স্পষ্ট হতেই নিজের বাসভবনে সাইকেল চালিয়ে জয়যাত্রা সাড়লেন জেএমএম নেতা হেমন্ত সোরেন।
ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনার সর্বশেষ খবর অনুযায়ী এই মুহূর্তে বিজেপি এগিয়ে রয়েছে মাত্র ২৪টি আসনে, সহযোগী দল জেভিএম (পি) ৩টি-তে। আর মহাজোট এগিয়ে রয়েছে ৪৬টি (জেএমএম ২৯, কংগ্রেস ১৪ এবং আরজেডি ৩) আসনে।
বিজেপির সহকারী দল জেভিএম (পি)-র প্রধান তথা ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাবুলাল মরান্ডি ধানওয়ার আসনে ১৮৬৪৫ ভোটে এগিয়ে রয়েছেন।
প্রথম দুই রাউন্ডের গণনার পর থেকে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী তথা জামশেদপুর পূর্ব কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রঘুবর দাস। ষষ্ঠ রাউন্ডের গণনার শেষে তিনি তাঁর প্রাক্তন বিজেপি সতীর্থ বর্তমানে নির্দল প্রার্থী সর্যু রাই-এর থেকে ৪৬৮৮ ভোটে পিছিয়ে পড়েছেন। পঞ্চম রাউন্ডের গণনার শেষে ব্যবধান ছিল ২৬০৪ ভোট।
জেএমএম নেতা তথা মহাজোটের মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হেমন্ত সোরেন দুমকা আসনে ফের ৪৬১ ভোটে পিছিয়ে গেলেন। তবে বারাহাইত কেন্দ্রে তিনি ৯৯৪৪ ভোটের নিশ্চিন্ত ব্যবধানে এগিয়ে আছেন।
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া ট্রেন্ড অনুসারে, বিজেপি বর্তমানে ৩১ টি আসনে এবং মহাজোট ৪০ টি আসনে (জেএমএম ২৩, কংগ্রেস ১৩ এবং আরজেডি ৪) এগিয়ে রয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের দেওয়া সরকারি হিসেব অনুযায়ী বিজেপি বর্তমানে ২৯ টি আসনে এবং মহাজোট (জেএমএম ২৫, কংগ্রেস ১২ এবং আরজেডি ৫) ৪২ টি আসনে এগিয়ে।
ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী তথা জামশেদপুর পূর্ব কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী রঘুবর দাস-ও পিছিয়ে পড়লেন নির্দল প্রার্থী সর্যু রাই-এর থেকে। ৭৭১ ভোটে এগিয়ে তথা প্রাক্তন বিজেপি নেতা সর্যু।
কংগ্রেসের ঝাড়খণ্ডের নেতা আরপিএন সিং জানিয়ে দিলেন, হেমন্ত সোরেন-ই জোট সরকারের মুখ্যমন্ত্রী হবেন
ঝাড়খণ্ডে, বিজেপি ক্রমে পিছিয়ে পডছে, কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাস এখনও বলছে, বিজেপি-রি সরকার হবে ঝাড়খণ্ডে। পরের দিকে ফল বদলে যাবে বলছেন তিনি।
ধানওয়ার কেন্দ্র থেকে ২৮৪১ ভোটে এগিয়ে বাবুলাল মারান্ডি। তবে তাঁর দল জেভিএম (পি) ও বিজেপি জোটের হার কার্যত মেনে নিয়েছেন তিনি।
৮১ াসনের ঝাড়খণ্ড বিধানসভায় সরকার গঠনের জন্য দরকার ৪১টি আসন। আড়াই ঘন্টার গণনায় সেই লক্ষ্য ছুঁয়ে ফেলল কংগ্রেস-জেএমএম-আরজেডি জোট। তারা এগিয়ে ৪১ আসনেোই। ার বিজেপি এগিয়ে ৩০ আসনে।
নির্বাচন কমিশন ৭৮ টি আসনের প্রবণতা জানালো। অনেকটাই পিছিয়েে পড়ল বিজেপি। তারা এখন এগিয়ে ২৯ টি আসনে। আর জেএমএম এগিয়ে ২৩ আসনে, কংগ্রেস ১১ টিতে। এছাড়া আরজেডি ৫টি আসনে, জেভিএম (পি), ৪টি আসনে, এজেএসইউ এবং বিএসপি ২টি করে াসনে এবং সিপিআই (এমএল) ১টি আসনে এগিয়ে রয়েছে।
৪৬ আসনের ট্রেন্ডে বিজেপি এগিয়ে ১৭ টি আসনে, কংগ্রেস ৭টি, জেএমএম ১৩ টি, আরজেডি ৩ টি, এজেএসইউ এবং বিএসপি ২ টি আসনে এবং সিপিআই (এমএল) ১ টি আসনে এগিয়ে।
ভোট গণনার আগে থেকেই এই বছ ঝাড়খণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী হবেন হেমন্ত সোরেন, এমন আওয়াজ উঠেছে। প্রথম রাউন্ডের গণনার শেষে ফলাফলের ট্রেন্ডস অনুযায়ী কংগ্রেস-জেএমএম এই মুহূর্তে বিজেপির থেকে কিছুটা এগিয়ে থাকলেও দুমকা কেন্দ্রে পিচিয়ে পড়েছেন হেমন্ত সোরেন নিজে। বিজেপির লুইস মারান্ডি এগিয়ে ৩২০৯ ভোটে।
এইমুহূর্তে ৩৭ আসনের ট্রেন্ডস বলছে বিজেপি এগিয়ে ১৩ আসনে,আর জোট এগিয়ে ১৭ আসনে।
নির্বাচন কমিশনের ট্রেন্ডস বলছে বিজেপি এগিয়ে ১১টি আসনে, কংগ্রেস এগিয়ে ৭টি আসনে, জেএমএম ৫, আরজেডি ৩ ও এজেএসইউ ১ টি আসনে।
সরকারিভাবে নির্বাচন কমিশনের ট্রেন্ডস বলছে বিজেপি এগিয়ে ৮ টি আসনে, আর কংগ্রেস এগিয়ে ৬টি আসনে, জেএমএম ৪ ও এজেএসইউ ১ টি আসনে।