সংক্ষিপ্ত
- প্রতি শুক্লপক্ষের চতুর্থীকে বলা হয় বিনয়াক চতুর্থী
- এই ব্রত পালন করলে সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন
- এই দিন উপবাসের ফলে সকল মনের আশা পূর্ণ হয়
- জেনে নেওয়া যাক বিনায়ক চতুর্থী পালনের নিয়ম
প্রতি শুক্লপক্ষের চতুর্থীকে বলা হয় বিনয়াক চতুর্থী। সমস্ত নিয়ম মেনে এই ব্রত পালন করলে সকল সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। এবার ফাল্গুন মাসের বিনায়ক চতুর্থী ২৭ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার পালিত হবে। হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে এটি হিন্দু পঞ্জিকার শেষ চতুর্থী। এই দিন গণেশের উপাসনা এবং উপবাসের ফলে সকল মনের আশা পূর্ণ হয়।
আরও পড়ুন- মঙ্গলবারের সারাদিন কেমন কাটবে, দেখে নিন এক নজরে
আরও পড়ুন- বাড়িতে শুভ কোনও কাজের প্রস্তুতি চলছে, তবে ভুলেও অনুষ্ঠানে রাখবেন না এই জিনিসগুলি
বিনায়ক গনেশের আরেক নাম আর সেই কারণে এই তিথি বিনয়াক চতুর্থী নামে পরিচিত। অনেকেই তাই এই চতুর্থীতে উপবাস থেকে ব্রত পালন করেন। এই তিথিতে, সিদ্ধিদাতা গণেশকে দিনে দুবার, একবার বিকেলে এবং একবার বিকেলে আরাধনা করা হয়। শুক্লপক্ষের চতুর্থিকে বিনয় চতুর্থী এবং কৃষ্ণপক্ষ চতুর্থী বলা হয়। বিনায়াক গণেশ চতুর্থী মঙ্গলবারে যদি পড়ে তবে সেই তিথিতে অঙ্গারকা তিথি বলা হয়। জেনে নেওয়া যাক বিনায়ক চতুর্থী পালনের নিয়ম
আরও পড়ুন- এই মাস কেমন প্রভাব ফেলবে কন্যা রাশির উপর, দেখে নিন
বিনয়াকা চতুর্থী পালনের জন্য সকাল বেলা তাড়াতাড়ি উঠে স্নান সেরে নিন। তারপরে, গণেশ পুজোর প্রস্তুতি শুরু করুন। গণেশের মূর্তির বা প্রতিকৃতিতে সিঁদুরের ফোঁটা দিন। ঠাকুরের জন্য ভোগ, ফল বা মিষ্টি নিবেদন করুন। নিয়ম এবং সংযম পালন করে সিদ্ধিদাতার আরাধণা করুন। সন্ধ্যায় আবার হাত-মুখ ধুয়ে গণেশের আরতি করুন। রাতে চাঁদের উপাসনা করে অর্ঘ্য অর্পণ করুন। এরপরে, পরিবারের সঙ্গে প্রসাদ বিতরণ করে উপবাস ভঙ্গ করুন। এই নিয়ম পালনে মনের সকল ইচ্ছা পূরণ ও সংসারের সমৃদ্ধি ফিরিয়ে আনুন।