সংক্ষিপ্ত
- রাশির মত লগ্নেরও একই রকম প্রভাব পড়ে জাতক- জাতিকার স্বভাবের উপর
- বৈশিষ্ট্যগুলি অঙ্কের মতো একটি ছকের মাধ্যমে কষে নির্ণয় করেন জ্যোতিষ গবেষকরা
- সব ক্ষেত্রেই যে নির্ভুল ভাবে তার মিল হবে এমনটা নয়
- সংক্ষেপে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে ধারনা করে নেওয়া যায়
জ্যোতিষশাস্ত্রে রাশির মত লগ্নেরও একই রকম প্রভাব পড়ে জাতক- জাতিকার স্বভাবের উপর। যেমন বিভিন্ন রাশির আলাদা আলাদা চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য হয় সে রকমভাবে লগ্নেরও ভিন্ন ভিন্ন ভাবে প্রভাব পড়ে জাতক জাতিকার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের উপর। এই বৈশিষ্ট্যগুলি অঙ্কের মতো একটি ছকের মাধ্যমে কষে নির্ণয় করেন জ্যোতিষ গবেষকরা। তাই সব ক্ষেত্রেই যে নির্ভুল ভাবে তার মিল হবে এমনটা নয়। তবে অবশ্যই সংক্ষেপে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে ধারনা করে নেওয়া যায়। সেই হিসেব অনুযায়ী আজ আমরা জানবো মেষ লগ্নের জাতক বা জাতিকাদের স্বভাবগত বৈশিষ্ট্য সম্বন্ধে।
রাশিচক্রের প্রথম রাশি হল মেষ।
এই লগ্নের ব্যক্তিরা অত্যন্ত স্বাধীনচেতা, সাহসী ও জেদী হয়ে থাকেন।
আরও পড়ুন- জেনে নিন এ বছরের সিদ্ধিদাতা গণেশ চতুর্থীর নির্ঘন্ট
তোষামোদ এদের প্রিয়, তাই এদের তোষামোদ করলে এরা খুবই উদ্ভুদ্ধ হন।
অন্যান্য লগ্নের তুলনায় এদের কর্মক্ষমতা সকলের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি।
জীবনে প্রচুর বাধা বিপত্তি থাকা সত্ত্বেও এরা এগিয়ে চলার মানসিকতা রাখেন।
তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে এদের বিদ্যাস্থান খুব উন্নত নয়।
বৈজ্ঞানিক আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে এরা খুব ভালোবাসেন।
বিবাহিত জীবন এদের শান্তিপূর্ণ হয়, এদের বিবাহ বেশিরক্ষেত্রেই সম্বন্ধ করেই হয়ে থাকে।
এদের কর্মজীবনে সাফল্য একটু বেশি বয়সেই আসে।
পরনির্ভরশীলতা এদের স্বভাববিরুদ্ধ।
সবার সঙ্গে মিলেমিশে থেকে জীবন কাটাতেই বেশি পছন্দ করেন।