অর্থের অভাব দূর করতে কার্যকর রসুন, জেনে নিন এই আশ্চর্য জ্যোতিষ টোটকাগুলি

রসুন শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না, ঘুমন্ত সৌভাগ্যকেও জাগিয়ে তোলে। হ্যাঁ, রসুনের এমনই কিছু কৌশল আছে , যা অবলম্বন করে শুধু জীবনের দুঃখ-কষ্টই দূর করা যায় না, আর্থিক সীমাবদ্ধতা থেকেও মুক্তি পেতে পারেন। বিশেষ করে যখন আপনি আর্থিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। জেনে নিন রসুনের এমনই কিছু জ্যোতিষ টোটকা সম্পর্কে, যা আপনাকে করে তুলবে ধনী। কিভাবে তা জেনে নিন

টোটকা নম্বর ১
টাকার সমস্যা থাকলে শনিবার পার্সে রসুনের কোয়া রাখুন। এতে করে টাকার সমস্যার সমাধান হবে।

টোটকা নং ২
একটি লাল কাপড়ে রসুনের দুটি কোয়া বেঁধে একটি বান্ডিল তৈরি করুন। এই বান্ডিলটি বাড়ির মাটির নীচে চেপে রাখুন। এই কৌশলটি করার আগে, শনি মন্দিরে যান এবং শনির দর্শন করুন।

টোটকা নম্বর ৩ 
হাতে টাকা আসছে অথচ থাকছে না, এমন সমস্যা হলে, একটি লাল কাপড়ে রসুনের তিনটি কোয়া বেঁধে তা বা পার্সে রাখুন।

টোটকা নং ৪
ব্যবসায় যদি লাভ কম হয়, তাহলে একটি লাল কাপড়ে পাঁচটি রসুন বেঁধে শনিবার দোকান বা কারখানার প্রধান ফটকে বেঁধে রাখুন, এতে লাভ হবে।

টোটকা নং ৫
যদি সন্তানের নজর লেগে থাকে এবং সে অসুস্থ থাকে তবে তার সাতটি রসুন ও গোটা শুকনো লঙ্কা দিয়ে সন্তানের মাথা থেকে পা পর্যন্ত দেখিয়ে পুড়িয়ে দিন। এতে করে দৃষ্টিশক্তি দূর হবে এবং রোগও দ্রুত চলে যাবে।
৬ নম্বর টোটকা
যাতে কেউ বাড়ির সুখ-সমৃদ্ধি দেখতে না পায়, শনিবার সাতটি রসুনের কুঁচি একটি কাঠিতে বেঁধে বাড়ির ছাদে রাখুন।

৭ নম্বর টোটকা
যদি রাতে ঘুমানোর সময় ভীতিকর স্বপ্ন দেখেন তাহলে ঘুমানোর আগে বালিশের নিচে রসুনের ৩টি কোয়া রেখে ঘুমান। আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠলে এটি একটি মোড়ে ফেলে দিন।

আরও পড়ুন- জানেন কি বৃষ্টির জল আপনাকে ঋণ থেকে মুক্তি দিতে পারে, শুধু মনে রাখুন এই নিয়মগুলি

আরও পড়ুন- কালসর্প দোষের প্রভাবে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে জীবন, জেনে নিন এই দোষ কাটান

আরও পড়ুন- নক্ষত্র পরিবর্তন করেছে রাহু, এর ফলে সুখে ভরে উঠবে এই ৩ রাশির ভাগ্য

৮ নম্বর টোটকা
পরিবারে যদি সবলসময় লড়াইয়ের পরিবেশ থাকে তবে শনিবার বা মঙ্গলবার কিছু সরিষা এবং আস্ত মরিচ নিয়ে তাতে রসুনের কুঁড়ি রেখে পুড়িয়ে ফেলুন।

টোটকা নম্বর ৯
যদি ঘরে নেতিবাচক শক্তি বাস করে তবে তা দূর করতে বাড়ির চার কোনায় রসুনের প্রতিটি কুঁড়ি রাখুন। প্রতি সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট দিনে এটি পরিবর্তন করুন। এতে করে ঘরের নেতিবাচকতা দূর হয়।