সংক্ষিপ্ত

পুরুষ বা মহিলার শরীরের চিহ্ন, অঙ্গের গঠন, রঙ থেকে সংশ্লিষ্টের ভাগ্য, ভবিষ্যৎ ও গুণাবলি নির্ধারণ করা হয় তাকেই সমুদ্র শাস্ত্র বলে।

 

জ্যোতিষশাস্ত্রের সবথেকে উন্নত শাখা কোনও পুরুষ বা মহিলার শরীরের চিহ্ন, অঙ্গের গঠন, রঙ থেকে সংশ্লিষ্টের ভাগ্য, ভবিষ্যৎ ও গুণাবলি নির্ধারণ করা হয়। এই শাস্ত্র প্রয়োগ করে কোনও যে কোনও পুরুষ ও মহিলা জানতে পারে যে মহিলাটি কে, স্বামী এবং শ্বশুর-শাশুড়ির জীবনে সম্পদ, বৈভব, সুখ এবং সমৃদ্ধি আনার সম্ভাবনা নিয়ে পা রাখতে।

যেসব মহিলারা শ্বশুরবাড়ির জন্য সৌভাগ্য বয়ে আনে তাদের লক্ষণগুলি হল-

চওড়া কপাল

সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে যে মহিলাদের কপাল তিন আঙুলের থেকে চওড়া ও অর্ধ চন্দ্রকার হয় সেই মেয়েরা খুব ভাগ্যবতী হয়। যখন শ্বশুর বাড়িতে যায় তখন তারা তাদের গুণ, শিল্প এবং দক্ষতার জন্য সকলের প্রিয় পাত্র হয়। শুধু তাই নয়, তারা পা দিলেই তার শ্বশুর বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধি আসে।

কপালে ত্রিশূলের চিহ্ন

সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে, কপালে ত্রিশূল চিহ্নযুক্ত মেয়েরা খুব বিশেষ। যেসব ছেলেরা এই ধরনের মেয়েদের বিয়ে করে, তারা শুধু অঢেল সম্পদই পায় না, তাদের সামাজিক প্রতিপত্তিও বৃদ্ধি পায়।

চোখের আকৃতি

যেসব মেয়ের চোখের ওপরে ও নিচের চামড়া হালকা লাল, যাদের পুতলি কালো এবং চোখের সাদা অংশ দুধ-সাদা, তারা তাদের শ্বশুরবাড়ির জন্য খুবই ভাগ্যবান বলে মনে করা হয়।

কোমর ও হাঁটা

যেসব নারীর কোমর বাঘের মতো পাতলা এবং ফ্লেমিঙ্গোর মতো হাঁটে, তারাও ভাগ্যবান বলে বিবেচিত হয়। এই নারীরা বিয়ের পর সব ধরনের সুখ উপভোগ করেন।

পায়ের আঙুল

সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুসারে, যে সব মেয়েদের পায়ের আঙুলের আকৃতি গোলাকার, উত্থিত এবং তাতে লালচে ভাব থাকে, সেই সব মেয়েরা খুব ভাগ্যবান বলে মনে করা হয়। এই ধরনের মেয়েরাও তাদের স্বামীর ভাগ্য নিয়ে আসে।