সংক্ষিপ্ত
গণেশ পুজো ছাড়া কোনও শুভকাজ সম্পন্ন হয় না। গণেশ পুজো করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জীবনে সুখ , সমৃদ্ধি, ধন, বৈভবের কোনও অভাব কোনও দিনও হয় না।
ভগবান গণেশ হলেন সিদ্ধিদাতা। তিনি বাধাবিঘ্ন দূর করেন। বিঘ্নহর্তা নামেও তাঁর পরিচিতি। যে কোনও শুভকাজ বা পুজোর আগে গণেশের পুজো করা হয়। গণেশ পুজো ছাড়া কোনও শুভকাজ সম্পন্ন হয় না। গণেশ পুজো করলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জীবনে সুখ , সমৃদ্ধি, ধন, বৈভবের কোনও অভাব কোনও দিনও হয় না। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুযায়ী ১২টি রাশির মধ্যে চারটি রাশির ওপর সর্বদাও গণেশ ঠাকুরের আশীর্বাদ সর্বদাই থাকে। গণেশ চতুর্থীর শুভ তিথিতে জানুন কোন কোন রাশির জাতক ও জাতিকরা গণেশ ঠাকুরের আশীর্বাদে ফুঁলে ফেঁপে ওঠেন।
মেষ রাশি-
গণেশের প্রিয় রাশির মধ্যে অন্যতম হল মেষ রাশির জাতক ও জাতিকারা। এই রাশির অধিপতি হলেন মঙ্গল। এদের আত্মবিশ্বাসের অভাব কখনই হয় না। কঠিন কাজ সহজে এরা করতে পারে। এই রাশির জাতক ও জাতিকাদের নিয়মিত গণেশ পুজো করা উচিৎ।
মিথুন রাশি-
এই রাশির জাতক ও জাতিকাদের মাথার ওপর সর্বদা গণেশের হাত থাকে। এই রাশির অধিপতি বুধ। বুধ হল গণেশের বার। এই রাশির মানুষরা ব্যবসা, বাণী, বুদ্ধির সহায়ক। এরা তীক্ষ্ণবুদ্ধি সম্পন্ন হয়। কাজে সাফল্য এদের জীবনের অঙ্গ। এই রাশি উচিৎ প্রতি বুধবার গণেশের পুজো করা।
কন্যা রাশি-
কন্যা রাশির অধিপতি বুধ। তাই গণেশের আশীর্বাদ এদের ওপরেও থাকে। এরা অত্যান্ত বুদ্ধিমান ও ভাগ্যবান হয়ে থাকে। নিজের বুদ্ধি আর অধ্যাবসায়ের জোরে এরা জীবনে অত্যান্ত উন্নতি করেত পারে। ধনসম্পদের অধিকারী হয়। এদের জীবনে খুব কম বাধা আসে। জীবনে এরা সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছাতে পারে।
মকর রাশি-
মকর রাশির জাতকদের ওপর গণেশের আশীর্বাদ থাকে। এই রাশির জাতক ও জাতিকারা কঠোর পরিশ্রমী হয়ে থাকে । এরা অত্যান্ত বিশ্বাসী হয়। এদের আইকিউ অত্যান্ত প্রখর হয়। কাজ করার জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয় না। এরা জীবনে প্রচুর পয়সা লাভ করতে পারেন।