সংক্ষিপ্ত
বিবাহিত জীবনে চলে দুই জনের পারস্পরিক বোজাপড়ায়। ভালবাসার উপর নির্ভর করে একটি সংসারের ভবিষ্যৎ। অনেক সময় দেখা যায় স্বামী স্ত্রীর কথা শোনে না।
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক সর্বদা বিশ্বাসের। একে অপরেকে বোঝার। কিন্তু অনেক সময়ই দেখা যায় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দূরত্ব বাড়ছে। দাম্পত্য কলহ এমন জায়গায় পৌঁছে যে দুজনেই অতিষ্ট হয়ে যাচ্ছ। এতে কিন্তু ক্ষতি হয় পরিবারের। ক্ষতি হয় সন্তানদের। এই অবস্থায় সর্বদাই সতর্ক হওয়া প্রয়োজন স্ত্রীর। স্বামীকে বশে রাখা সর্বদা জরুরি। আর কীভাবে স্বামীকে বশে রাখা যায় তারও রয়েছে কতগুলি জ্যোতিষ টোটকা।
বিবাহিত জীবনে চলে দুই জনের পারস্পরিক বোঝাপড়ায়। ভালবাসার উপর নির্ভর করে একটি সংসারের ভবিষ্যৎ। অনেক সময় দেখা যায় স্বামী স্ত্রীর কথা শোনে না। স্বামী স্ত্রীর কথায় গুরুত্ব দেয় না। আর সেই কারণে স্ত্রী এতটাই হতাশ হয়ে পড়ে যে বিবাহিত জীবনের বোঝাপড়া নষ্ট হয়ে যায়। আর সেই কারণ কোনও স্ত্রী যদি চায় তার স্বামী তাকে বুঝুক বা তার কথা শুনে চলুক তাহলে তারও প্রতিকার রয়েছে জ্যোতিষশাস্ত্রের।
স্বামীকে সহজে বশে রাখার উপায়ঃ
সোমবার ও শনিবার ময়দার তৈরি খাবার খান। সপ্তাহে একবার গমকলে যেতে পারেন। সেখানে ছোলা বা গম গুঁড়ো করতে হবে। কিন্তু তা যদি সম্ভব না হয় তাহলে বাড়িতেই গ্রাইন্ডারে ছোলা বা গম গুঁড়ো করুন।
শুল্কপক্ষ থেকে শুরু করে টানা ১১ দিন স্বামীকে একটি করে মিষ্টি খেতে দিন। এইভাবে ৫১টি শুল্কপক্ষ পালন করুন। হিন্দু শাস্ত্রে বিশ্বাস করা হয় এতে যেমন দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায় তেমনই প্রেমের জোয়ার আসে স্বামীর মনে।
স্বামীর মন পেরে প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে একটি তুলসীপাতা তুলে তাতে সিঁদুর লাগান। মনে রাখবেন সিঁদুর যেন পায়ে না লাগে। সন্ধ্যায় ঘরে কর্পুর জ্বালান। তাতে সুখ আর শান্তি আসবে।
গোবর দিয়ে একটি প্রদীপ তৈরি করুন। তাতে সরিষার তেল আর লাল তুলোর বাতি তৈরি করে ব্যবহার করতে হবে। এই বাতির সামনে একটুকরো গুড় দিতে হবে। এই বাতি ভুলেও ঘরের বাইরে রাখবেন না। দরজায় দেবেন। বাতির মুখ থাকবে ঘরের ভিতর। রোজ এই বাতি দেবেন না। শুধুনমাত্র শরিবার এই বাতি ব্যবহার করতে পারবেন। ১১ অথবা ২১টা শনিবার এই বাতি জ্বালতে হবে। জ্যোতিষ মতে তাহলেই স্বামীর মন পাওয়া যাবে।