সংক্ষিপ্ত
একটানা ৩০ বছর ধরে এমন শুভ যোগ তৈরি হয়নি। এবছর কৃষ্ণ সপ্তমী তিথির মান অষ্টমী সন্ধ্যা থেকেই শুরু হচ্ছে পুজোর মাহেন্দ্রক্ষণ।
২০২৩ সালে শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমী পালিত হবে ৬ সেপ্টেম্বর। ভক্তদের জন্য এই বছরের উৎসব হতে চলেছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ৩০ বছর পর জন্মাষ্টমীতে একটি খুব শুভ জয়ন্তী যোগ তৈরি হচ্ছে। এই যোগে উপাসনা করলে ভক্তরা সমস্ত পাপ থেকে মুক্তি পাবেন এবং তাঁদের পুণ্য বৃদ্ধি পাবে।
ভাদ্রপদ কৃষ্ণ সপ্তমী তিথি শুরু হতে চলেছে অষ্টমী সন্ধ্যা ৭টা বেজে ৫৮ মিনিটের পর। এই দিনে, কৃত্তিকা নক্ষত্রও রয়েছে দুপুর ২টো বেজে ৩৯ মিনিট পর্যন্ত, তারপরে রোহিণী নক্ষত্র বিরাজ করবে সারা রাত ধরে। পরেরদিন, ৭ সেপ্টেম্বর বিকেল ৪টে বেজে ১০ মিনিট পর্যন্ত থাকবে হর্ষন যোগ, তারপর শুরু হবে সিদ্ধি নামক উদয়িক যোগ।
ভাদ্রপদ মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমীর মধ্যরাতে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্ম হয়েছিল বলে বিশ্বাস করা হয়। এ বছর অষ্টমী, বুধবার ও রোহিণী নক্ষত্র একসাথে মিলিত হচ্ছে। এই মিলনের ফলে জয়ন্তী নামের একটি শুভ যোগ তৈরি হচ্ছে, যা অত্যন্ত মঙ্গলকর বলে মনে করা হয়।
জ্যোতিষী পণ্ডিত নরেন্দ্র উপাধ্যায়ের পরামর্শ হল, শ্রী কৃষ্ণ জন্মাষ্টমীর দিন ভোরে স্নান সেরে পূজা করে উপবাসের ব্রত নিন। ভগবান কৃষ্ণের মূর্তি বা ছবি স্থাপন করে তাঁকে সাজিয়ে রাখুন। এর পরে, পূজা করুন। পূজায় যথাক্রমে দেবকী, বাসুদেব, বলদেব, নন্দ, যশোদা ও লক্ষ্মীর নাম স্মরণ করুন। মধ্যরাতে ১২ টায় জন্মবার্ষিকী উদযাপন করুন। শেষে প্রসাদ বিতরণের পর ভজন-কীর্তন করে রাত্রি জাগরণ করতে হবে। দ্বিতীয় দিন সকালে স্নান করে পূজা করে ব্রাহ্মণকে দান করে উপবাস ভঙ্গ করুন।
Weight Loss: দুর্গাপুজোর আগে ভুঁড়ি কমানোর জন্য কিছুতেই খাওয়া কমাতে পারছেন না? মেনে চলুন এই সহজ উপায়
লোডশেডিং-এর দাপটে জেরবার মানুষ! শাসকদলকে শুভেন্দুর আক্রমণ, পালটা ‘রক্ষণাবেক্ষণ’ তত্ত্ব অরূপ বিশ্বাসের
স্বপ্নে গোপাল ঠাকুরের দর্শন পেলে কী হয়? জন্মাষ্টমীর আগে জেনে নিন গূঢ় রহস্য