সংক্ষিপ্ত

বর্তমানে প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রে অনেকেই কুণ্ডলী মেলায় না। তবে তাদের জীবনে দাম্পত্যে বা প্রেমের সম্পর্কে অনেক জটিলতা তৈরি হয়। এই অবস্থায় কুণ্ডলী যদি না মেলে তাহলে রইল প্রতিকার।

 

আপনি কোনও একটি সম্পর্কে আছেন বা যেতে চাইছেন- তাহলে অবশ্যই কুণ্ডলী মিলিয়ে নেওয়া উচিৎ। হিন্দু বিবাহে কুণ্ডলী একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিন্তু বর্তমানে প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রে অনেকেই কুণ্ডলী মেলায় না। তবে তাদের জীবনে দাম্পত্যে বা প্রেমের সম্পর্কে অনেক জটিলতা তৈরি হয়। এই অবস্থায় কুণ্ডলী যদি না মেলে তাহলে চারটি জিনিস রয়েছে করণীয়-

১. কুন্ডলি মিলের পার্থক্য

জ্যোতিষশাস্ত্র জটিল ও কুণ্ডলী মেলানো জরুরি। কুণ্ডলীলে মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে। একজন জ্যোতিষী গ্রহের অবস্থান দোষ দেখে বিধান দিতে পারেন। পার্থক্য গুলিও সেখানে স্পষ্ট হয়ে যায়। তারপরই জ্যোতিষী সেই মত ব্যবস্থা নিতে বলতে পারেন।

২. যোগাযোগ

যে কোনও সম্পর্কের ক্ষেত্র যোগাযোগ গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে যখন জ্য়োতিষ সংক্রান্ত চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয় কোনও মানুষ। কুণ্ডলীতে অমিল সম্পর্কে সর্বদাই খোলামেলা কথা বলা উচিৎ। তাতে মানসিক যোগাযোগ বাড়তে পারে। কথাবার্তার মধ্যে দিয়ে দুই পক্ষের যোগাযোগ যেমন বাড়়ে তেমনই উদ্বেগ বা ভয় কমে। প্রত্যাশা নিয়েও খোলাখুলি কথা বলতে পারেন।

৩. জ্য়োতিষের প্রতিকার

জ্যোতিষের কুণ্ডলী মেলালে সমস্যাগুলি স্পষ্ট করে দেখা যায়। এই প্রতিকারগুলির মধ্যে নির্দিষ্ট রত্নপাথর পরিধান করা, নির্দিষ্ট আচার-অনুষ্ঠান করা বা কিছু ধ্যানের কৌশল অনুশীলন করা অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে। একজন জ্য়োতিষীর সঙ্গে পরামর্শ করেই এজাতীয় পদক্ষেপ নেওয়া উচিৎ।

৪. সম্পরের নির্দেশিকা

জ্যোতিষশাস্ত্র ছাড়াও অভিজ্ঞ পেশাদারদের সঙ্গে কথা বলা উচিৎ। প্রয়োজনে মনোরোগ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও কথা বলতে পারেন। তাহলে সম্পর্কের উন্নতির পথে কোনও কিছু বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না।