সংক্ষিপ্ত

বছরের পঞ্চম মাস মে। পাশাপাশি রাশিচক্রের দ্বাদশ রাশি মীন। এই রাশির অধিকর্তা গ্রহ বৃহস্পতি। এই রাশির জাতক-জাতিকারা একটু চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। জেনে নেওয়া যাক বছরের পঞ্চম মাস মীন রাশির উপর কেমন প্রভাব ফেলবে-

ইংরেজি বছরের পঞ্চম মাস জানুয়ারি। নতুন বছরের সূচণা শুরু হয় এই মাসের থেকেই। এই মাসে মোট ৩১ দিন। মে গ্রেগরীয় ক্যালেন্ডার বা খ্রিস্টীয় বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের পঞ্চম মাস। এ মাসে মোট ৩১ দিন। মে মাসে উত্তর গোলার্ধে বসন্ত কাল এবং দক্ষিণ গোলার্ধে শরৎকাল থাকে। যার ফলে দক্ষিণ গোলার্ধে মে মাস হল উত্তর গোলার্ধের নভেম্বর মাসের সমতুল্য। বৈশাখ মাসের শেষ ও জ্যৈষ্ঠ মাসের শুরু এই দুই মাসের সম্বন্বয়ে হল মে মাস। ফলে এই মাসে কালবৈশাখী ঝড়ের সম্ভাবনাও খুব বেশি থাকে।

মীন রাশির ব্যক্তিত্ব
রাশিচক্রের দ্বাদশ রাশি মীন। এই রাশির অধিকর্তা গ্রহ হল বৃহস্পতি। এদের জীবনে একটাই লক্ষ্য প্রচুর অর্থ উপার্জন করা। প্রতিভা যথেষ্ট কিন্তু মানসিক অস্থিরতার জন্য ঠিকমতো বিকশিত হয় না। এরা প্রেমের ক্ষেত্রে অসফল কিন্তু বৈবাহিক জীবন সুখের হয়। বন্ধুদের বেশির ভাগই হয় খল, দুষ্ট ও ধড়িবাজ প্রকৃতির। এদের ভাগ্যে অনেক বাধা আসবে এবং সে সব সহজে দূর হবে না। স্বভাবে এরা নম্র, ন্যায়পরায়ণ ও ধার্মিক। এরা সাধারণত চিন্তাশীল ও খুব বিচক্ষণ হয়ে থাকে। আর সেই অর্থে আনন্দে জীবন কাটানো। এই রাশির জাতক জাতিকারা উদার, পরোপকারী ও সৎ হয়। কিন্তু বৃহস্পতি অশুভ থাকলে অবস্থা বিপরীত হয়। এরা অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে গিয়ে জীবনে অনেক বার বিপদে পড়তে হয়। তবে জেনে নেওয়া যাক বছরের পঞ্চম মাস মীন রাশির উপর কেমন প্রভাব ফেলবে-

আরও পড়ুন- মে মাস কেমন প্রভাব ফেলবে তুলা রাশির উপর, জেনে নিন বিস্তারিত

আরও পড়ুন- মে মাস কেমন প্রভাব ফেলবে কন্যা রাশির উপর, জেনে নিন বিস্তারিত

আরও পড়ুন- মে মাস কেমন প্রভাব ফেলবে সিংহ রাশির উপর, জেনে নিন বিস্তারিত


মীন রাশির উপর মে মাসের প্রভাব 
মে মাসে মীন রাশির কর্মস্থান নিয়ে মনে ভয় আসতে পারে। কোনও ভালো কাজ করার জন্য সুনাম বৃদ্ধি পেতে পারে। সঙ্গীর সঙ্গে বিবাদ ও মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। ব্যবসার জন্য ঋণ গ্রহন করতে হতে পারে। অতিরিক্ত খরচের জন্য মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। অসুস্থতার কারণে কাজের ক্ষতি হতে পারে। বেকারদের নতুন চাকরির সুযোগ মিলতে পারে। ব্যবসার জন্য বাড়তি ধনলাভ হতে পারে। বন্ধুদের সঙ্গে খুব ভালো সময় কাটবে। স্বামী-স্ত্রীর অশান্তি বিচ্ছেদ অবধি গড়াতে পারে। সংসারের চিন্তায় মানসিক চাপ বৃদ্ধি পেতে পারে। সমাধানের জন্য অভিভাবকদের যথেষ্ট সাহায্য পাবেন।