সংক্ষিপ্ত

এমতাবস্থায় যে কোনও উপবাসের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। যদি পূর্ণিমার দিনে উপবাস করা হয়। তাই তিনি পিতৃ দোষ থেকেও মুক্তি পান। সন্তান সুখও পাওয়া যায় এবং চন্দ্রদোষও দূর হয়।
 

এই বছর ২০২২ সালে, জ্যেষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা ১৪ জুন মঙ্গলবার পড়ছে। এই পূর্ণিমায় উপবাস করলে চাঁদের দোষ দূর হয়। প্রচণ্ড গরম এড়াতে সকল-কে সচেষ্ট হতে হবে। এমতাবস্থায় যে কোনও উপবাসের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। যদি পূর্ণিমার দিনে উপবাস করা হয়। তাই তিনি পিতৃ দোষ থেকেও মুক্তি পান। সন্তান সুখও পাওয়া যায় এবং চন্দ্রদোষও দূর হয়।

পূর্ণিমা তিথি এবং শুভ সময়-
পূর্ণিমার তারিখ ১৩ জুন ৯ টা বেজে ২ মিনিটে শুরু হবে এবং ১৪ জুন মঙ্গলবার শেষ হবে।
পূর্ণিমার শুভ সময় হবে সকাল ১১টা ৫৪ মিনিট থেকে দুপুর ১২টা ৪৯ মিনিট পর্যন্ত।
পূর্ণিমার দিনে চন্দ্রোদয়ের সময় সন্ধ্যা ৭ টা বেজে ২৯ মিনিটে
জ্যেষ্ঠ পূর্ণিমা ব্রত চন্দ্রোদয়ের সময় (জ্যৈষ্ঠ পূর্ণিমা ২০২২ চন্দ্রোদয়ের সময়)

পূর্ণিমার দিনে চন্দ্রোদয়ের সময় হল সন্ধ্যা ৭ টা বেজে ২৯ মিনিট। এমন অবস্থায় চন্দ্রদেবের আরাধনার বিশেষ উপকার পাওয়া যায়।
পূর্ণিমা ব্রত পূজা বিধান ( জ্যৈষ্ঠ বট পূর্ণিমা ২০২২ ব্রত পূজা বিধান)
যারা জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উপবাস করেন তারা ভোরে স্নান করে উপবাস শুরু করেন। নারীরা ব্রতর দিনে ফলপ্রসূ থাকে। সন্ধ্যায় চাঁদ দেখলেই ব্রত ভেঙ্গে যায়। এই দিনে লোকেরা সত্যনারায়ণ ব্রতের গল্পও শোনে। দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পেতে, দেবী লক্ষ্মীর পূজাও করা হয়। চাঁদ দেখে চন্দ্র দোষ দূর হয়।

আরও পড়ুন- কেদারনাথ ধাম যাচ্ছেন, তবে যাত্রার সময় এই বিষয়গুলি অবশ্যই মনে রাখুন

আরও পড়ুন- সরকারি চাকরি পেতে চান, তবে অবশ্যই 'লাল কিতাব'-এর এই নিয়মগুলি মনে রাখুন

আরও পড়ুন- বাড়ির মূল দরজায় রাখুন এই ৬টি জিনিস, বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধি আসবেই

একটি পাত্রে জল নিয়ে তাতে দুধ, চিনি, অক্ষত এবং ফুল যোগ করে জল নিবেদন করা হয় চাঁদ দেখার সময়। এতে করে নারীরা সন্তান সুখ পান। জ্যৈষ্ঠ মাসের পূর্ণিমা তিথিতে নারীরা তাদের স্বামীর দীর্ঘায়ু কামনা করে বটবৃক্ষের পূজা করেন। এর পাশাপাশি তারা বাড়ির উন্নতি ও সমৃদ্ধির জন্য দেবী লক্ষ্মীর কাছে প্রার্থনা করে। বট সাবিত্রীর উপবাস উত্তর ভারতে জেষ্ঠ মাসের অমাবস্যায় পালিত হয়। জেঠের বড় মঙ্গলও ১৪ জুন। এদিন উপবাস ও উপবাস করলে বজরঙ্গবলীর আশীর্বাদও পাওয়া যাবে।