সংক্ষিপ্ত
শারদ পূর্ণিমায় সমস্ত ঘরে ঘরে মা লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়। যার তোড়জোড়ও শুরু হয়ে গিয়েছে। শারদ পূর্ণিমার শুভ মুহূর্ত শুরু হয়ে যাবে ১৯ অক্টোবর বিকেল ৫ টা ২৭ মিনিট থেকে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, পূর্ণিমার তিথি পড়েছে সন্ধ্যে ৭ টা থেকে। এবং এই শারদ পূর্ণিমার তিখি শেষ হবে ২০ অক্টোবর ৮ টা ২০ মিনিটে। শারদ পূর্ণিমার দিনে বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে, যা নিষ্ঠাভরে পালন করলে ভালো ফল দেয়।
দুর্গাপুজোর পরেই আসে বাঙালির আরেক উৎসব কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। এই দিনটা বাঙালিদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আশ্বিন মাসের শেষে শারদ পূর্ণিমা তিথিতে এই কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর আরাধনা করা হয়। প্রতিটা ঘরে ঘরে মা লক্ষ্মীর আরাধনায় মেতে ওঠে বাঙালিরা। লক্ষ্মী দেবী হলেন ধন-সম্পত্তির দেবী। সারাবছর ধন-সম্পদের কোনও অভাব হয় না যদি নিষ্ঠাভরে এক মনে মা লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়। এছাড়াও প্রতি বৃহস্পতিবারই লক্ষ্মী দেবীর পুজো করা হয়। তবে আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথির এই কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর বিশেষ কিছু নিয়ম বিধি রয়েছে। যা মেনে চললে অর্থ সম্পত্তির কোনও অভাব আসবে না।
আরও পড়ুন-লক্ষ্মীপুজোতে এই রাশির জাতকদের বৈবাহিক জীবনে সমস্যা আসতে পারে, সতর্ক না হলেই বিপদে পড়বেন
আরও পড়ুন-কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিন ভুল করেও করবেন না এই কাজগুলি, তাহলেই ঘনাতে পারে বড় বিপদ
আরও পড়ুন-বাড়িতে পজিটিভ এনার্জি ফিরিয়ে আনতে চান, বাস্তুর কিছু নিয়ম মানলেই সংসারে ফিরবে সুখ-শান্তি
শারদ পূর্ণিমায় সমস্ত ঘরে ঘরে মা লক্ষ্মীর আরাধনা করা হয়। যার তোড়জোড়ও শুরু হয়ে গিয়েছে। শারদ পূর্ণিমার শুভ মুহূর্ত শুরু হয়ে যাবে ১৯ অক্টোবর বিকেল ৫ টা ২৭ মিনিট থেকে। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে, পূর্ণিমার তিথি পড়েছে সন্ধ্যে ৭ টা থেকে। এবং এই শারদ পূর্ণিমার তিখি শেষ হবে ২০ অক্টোবর ৮ টা ২০ মিনিটে। শারদ পূর্ণিমার দিনে বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে, যা নিষ্ঠাভরে পালন করলে ভালো ফল দেয়।
শারদ পূর্ণিমায় পায়েস ভোগ রান্না করে তা যদি চাঁদের আলোয় রেখে দেওয়া যায়, তাহলে ভাল ফল মেলে। এবং প্রচুর অর্থালাভের সম্ভাবনা থাকে।
শারদ পূর্ণিমার দিন দুধ ঘন করে ফুটিয়ে তা দেবতাকে অর্পণ করলেও ভাল ফল পাওয়া যায়।
শারদ পূর্ণিমার দিন শরীর স্বাস্থ্য ভাল রাখতে চাইলে পূর্ণিমার জ্যোৎস্নার আলোতে কিছুটা সময় কাটালেও ভাল ফল পাওয়া যায়।
শাস্ত্রমতে, শারদ পূর্ণিমার দিন চাঁদের আলো গায়ে লাগালে শারীরিক কষ্ট কেটে যেতে পারে। বিশেষত , যাদের শ্বাসকষ্ট হয় তাদের ক্ষেত্রে এটি ভীষণ কার্যকরী।
কথিত আছে, শারদ পূর্ণিমায় চাঁদের আলোর তেজ দীর্ঘদিনের কষ্ট, দুর্ভাগ্য দূর করে দেয়।
শারদ পূর্ণিমার দিন মা লক্ষ্মীকে যদি পদ্মফুল অর্পণ করা হয়, তাহলে তিনি তুষ্ট হন। এবং গোলাপী পদ্ম ফুল দিলে মা লক্ষ্মী সন্তুষ্ট হন। এবং তার আশীর্বাদে ধনসম্পত্তি লাভ হয়।