সংক্ষিপ্ত
- আমাদের প্রত্যেকের ঘরেই ঠাকুরের আলাদা স্থান আছে
- ঠাকুর ঘরের এই জিনিসগুলি সরাসরি মাটিতে রাখা উচিত নয়
- বাড়িতে ঠাকুর থাকলে পালন করা উচিৎ এই নিয়মগুলি
- জেনে নিন সেই নিয়মগুলি কী কী
আমাদের প্রত্যেকের ঘরেই ঠাকুরের আলাদা স্থান আছে। উপাসনা করার সময় যদি কিছু বিষয় মাথায় রাখা হয়, তবে আমাদের উপাসনা কার্যগুলি শীঘ্রই সফল হয়। শাস্ত্র মতে মতে, ঠাকুর ঘরে পুজোয় ব্যবহৃত এমন কিছু জিনিস রয়েছে, যা সরাসরি মাটিতে রাখা উচিত নয়। যেমন পুজোতে ব্যবহৃত প্রদীপ, শিবলিঙ্গ, শালিগ্রাম, মণি, দেব-দেবীর মূর্তি, স্বর্ণ ও শঙ্খ এগুটি একটি উঁচু স্থানে রাখা বাধ্যতামূলক। মাটিতে রাখলেও আগে পরিষ্কার কাপড় পেতে তার উপর রাখা উচিত।
আরও পড়ুন- এই ২ রাশির অধিপতি শনি, জেনে এদের সম্পর্কিত ৫ বিশেষ তথ্য
এর পাশাপাশি বাড়িতে ঠাকুর থাকলে মনে রাখবেন, প্রতি মাসে অমাবস্যা, পূর্ণিমা, চতুর্দশী এবং অষ্টমী তিথি মাংস খাওয়া এড়ানো উচিত। এই তারিখে বিশেষ পুজো করা উচিত। তবে সংসারিক উন্নতি ঘটে সেই সঙ্গে দূর হয় আর্থিক সমস্যা। আমাদের পিতা, মা, পুত্র, কন্যা, স্বামী স্ত্রী, স্বামী, গুরু, বোন, ভাই, জ্ঞানী ব্যক্তিদের যে কোনও পরিস্থিতিতে অসম্মান করা থেকে বিরত থাকুন। এই লোকদের অসম্মান করার জন্য করা উপাসনা কর্ম নিরর্থক হয়ে যায়।
আরও পড়ুন- ১১ মে রাশি পরিবর্তন করছে শনি, এর মারাত্মক প্রভাব থাকবে এই রাশিগুলির উপর
যদি কোনও ব্যক্তি অনুদান দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তবে অনুদান সময় মতো পূরণ করা উচিত। যদি এক দিনের বিলম্ব হয় তবে দ্বিগুণ অনুদান দেওয়া উচিৎ। এক মাস দেরি হলে দান চারগুণ হয়ে যায়। অনুদান সময়ের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান রাখে, সুতরাং, কারও কারণ ছাড়াই দান করতে দেরি করা উচিত নয়। যখনই আমরা বাইরে থেকে বাড়ি ফিরে আসি, আমাদের সরাসরি ঘরে প্রবেশ করা উচিত নয়। মূল গেটের বাইরে পা ও হাত দুটি পরিষ্কার জলে ধুয়ে নিতে হবে। তবেই ঘরে প্রবেশ করুন। এটি করার মাধ্যমে ঘরের বিশুদ্ধতা এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা থেকে যায় এবং ঘর জীবানু মুক্ত থাকে।