মালা পড়িয়ে চিকুকে সাজিয়ে দেন তিনি। বেদিতে ছড়িয়ে দেন ফুলের পাপড়ি, রজনীগন্ধা। মাটির থালায়, বাটিতে গুছিয়ে দেন চিকুর জন্য আনা খাবার।
নায়িকার জবাব, ‘এক দম ছোট বেলার থেকেও কলেজ বেলার পুজো বেশি ভাল ছিল। তখন শাড়ি পরা ছিল। বন্ধুদের সঙ্গে প্যান্ডেলে ঘোরা ছিল। আর ছিল চোখে চোখ রাখা।’
ধারাবাহিকে মা-মেয়ের জীবন সংগ্রামের গল্প দেখানো হয়েছিল। ঐন্দ্রিলাই রিমঝিমকে প্রথম বলেছিলেন, ‘তুমি তো নায়িকা! মায়ের চরিত্র কেন করছ?’
এ বার সৌরভ দাসের কথাতেও স্পষ্ট আশাভঙ্গের সুর। তা হলে কি ভালবাসাকে হারিয়ে জিতে গেল ঈশ্বরের আস্ফালন?
বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় ছেয়ে গিয়েছে ঋত্বিকের ফেসবুক। অভিনেতা আদতে কী বলতে চেয়েছিলেন? জানতে এশিয়ানেট নিউজ বাংলা যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছিল ঋত্বিকের সঙ্গে।
হাসপাতাল সূত্রে খবর, কখনও ভাল কখনও মন্দ ঐন্দ্রিলা। তার মধ্যেও সামান্য স্বস্তি, গতকাল রাত থেকে হওয়া পরপর হৃদরোগের ধাক্কা একটু সামলেছেন তিনি। চিকিৎসকেরা তাই আশা ছাড়ছেন না।
প্রেমের দৃশ্য স্বতঃস্ফূর্ত ছিলেন ঐন্দ্রিলা? বিশেষ করে যে সিরিজে সব্যসাচী চৌধুরীও অভিনয় করেছেন। পর্দার ‘অনির্বাণ’-এর দাবি, প্রেমের দৃশ্য প্রচণ্ড সাবলীল ছিলেন তাঁর নায়িকা।
ধারাবাহিক ‘পিলু’র ‘আহির’ শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী। এক দম ভিন্ন স্বাদের চরিত্রে দেখা গিয়েছিল গৌরবকে। নতুন ধারাবাহিকে কেমন ভাবে তাঁকে পাবেন দর্শক?
হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক করতে এই মুহূর্তে সিপিআর চলছে। অবস্থা আরও ঘোরালো হয়ে উঠছে তাঁর। এই জায়গা থেকে আশার আলো কতটা দেখতে পাচ্ছেন চিকিৎসকের দল?
ঐন্দ্রিলা নতুন করে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার পর সব্যসাচীর সঙ্গে সারাক্ষণ যারা কাঁধে-কাঁধ মিলিয়ে দিয়েছিলেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম সৌরভ দাস। এই মুহূর্তে শ্যুটিং-এর জন্য রাজ্যের বাইরে। সেখান থেকেই বললেন তিনিও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত।