বড়দিনে সেজে উঠেছে ব্যান্ডেল চার্চ। প্রতিবছর বড়দিনে ব্যান্ডেল চার্চে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন হয়। এদিন শুধু খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বীদেরই প্রবেশে অনুমতি মেলে। করোনার জেরে এই প্রার্থনা এবার তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
'আগের থেকে খুব একটা বদলায়নি বড়দিন'। এশিয়ানেট নিউজ বাংলার মুখোমুখি স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়। এখন কিছুটা বড় হয়েছে রাজশ্রী পুত্র ইউভান। বড়দিনে এবার ইউভানের সঙ্গে চুটিয়ে মজা করবেন শুভশ্রী। বড়দিনে ছবির প্রমোশন রয়েছে তনুশ্রীর। এশিয়ানেট নিউজ বাংলার মুখোমুখি হয়ে জানালেন তিনি।
২৫ ডিসেম্বর মানেই উৎসবের মেজাজ চারপাশে। টলিউডেও এদিন থাকে উৎসবের মেজাজ। প্রতিবছর এদিন দেব-এর জন্মদিন পালনে মাতেন সকলে। এবছরও ২৫ ডিসেম্বরেও তার অন্যথা হল না। দেবের সঙ্গেই ছিলেন এদিন তাঁর মা-বাবা এবং রুক্মিণী।
দীপঙ্করের কাছে বড়দিন মানে বুন্ধদের সঙ্গে চুটিয়ে মজা। এখন তবে সব বদলে গিয়েছে, জানালেন দীপঙ্কর। বড়দিনে আগে চলত চুটিয়ে খাওয়াদাওয়া। পার্কস্ট্রিটে তবে তিনি কোনও দিন জাননি বলেই জানালেন।
'অনেকদিন পর্যন্ত সান্তার থেকে উপহার পেয়েছি'। শোলাঙ্কির কাছে তাঁর বাবা তাঁর সান্তা। এশিয়ানেট নিউজ বাংলার মুখোমুখি হয়ে জানালেন শোলাঙ্কি। করোনা বিধি মেনেই বড়দিনের আনন্দে মাতার পরামর্শ দেবশ্রীর।
'শীতকাল মানেই দিন ছোট আর রাত বড়'। 'বড়দিন না হয়ে বড় রাত হলে ভালো হত', জানালেন মীর। বড়দিনে সেজে ওঠে তিলত্তমা, সেই দিকেই তাকিয়ে মীর। উৎসবে দিনে ঘরে বসে থাকতে ভালোলাগেনা মীরের।
রাত ১২টা মানেই ঘরে আসবে সান্তা, আর ছোটদের ভরিয়ে দেবে রকমারি উপহারে। এই দিনটার জন্যই সারা বছর অপেক্ষা করে থাকে বাড়ির খুদে সদস্যরা। সান্তার উপহার পেতে মোজা ঝুলিয়ে রাখে অনেকেই। আর তাতেই উপহার দিয়ে যায় সান্তা ক্লজ।
বড়দিন মানেই চা বা কফির সঙ্গে কেক। কেক ছাড়া যেন একেবারেই অসম্পূর্ণ বড়দিন। বড়দিন আসলেই নানান কেক-এর সম্ভার নিয়ে সেজে ওঠে কলকাতার বেকারিগুলি। ভাবছেন, বড়দিনে কোথা থেকে কেক কিনবেন? এক নজরে তাহলে দেখে নিন কলকাতার কেক-এর সেরা ১০ ঠিকানা।
'আপতত বড়দিনের কোনও প্ল্যান নেই'। বড়দিন আর নিউ ইয়ার নিয়ে খোলামেলা আড্ডায় স্বস্তিকা। '১৩ বছর পর্যন্ত সান্তাক্লজ থেকে উপহার পেয়েছি'-স্বস্তিকা।
আর মাত্র কিছু সময়ের অপেক্ষা, তারপরেই বড়দিন। আর এই বড়দিন কেক ছাড়া একেবারেই অস্পূর্ণ। বড়দিনের আগে তাই বেকারিগুলিতে ব্যস্ততা তুঙ্গে। এমনই ছবি ধরা পড়ল পুরুলিয়ার এক বেকারিতে।