'সন্দেশখালির মা-বোনেরা উত্তর দিচ্ছেন। সন্দেশখালির ঘটনায় সিবিআই হবেই। সন্দেশখালির ঘটনা সারা ভারতে ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলার মান-সম্মান, মেধা, গরিমা সব শেষ করে দিল।' বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন শুভেন্দু অধিকারী
তৃণমূল নেতা অজিত মাইতির গ্রেপ্তারের দাবিতে উত্তপ্ত সন্দেশখালির বেড়মজুর এলাকা। গ্রামবাসীদের তাড়া খেয়ে বাড়িতে ঢুকে আশ্রয় নিলেন অজিত মাইতি। গ্রামবাসীদের রোষের মুখে একের পর এক তৃণমূল নেতা। দিনভর নাটকের পর গ্রেপ্তার অজিত মাইতি
‘হাইকোর্ট পুলিশের হাত-পা বেঁধে দিলে শাহজাহান কিভাবে গ্রেপ্তার হবে। হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ দিয়েছে, কিভাবে গ্রেপ্তার হবে শাহজাহান।’
'জমি কেউ দখল করলে, ফেরত দেওয়া হবেই। ২৫৮ টি অভিযোগের মধ্যে ১০০ টা সমাধান হয়ে গেছে। সন্দেশখালিতে কিছু লোক অন্যায় করেছে। সন্দেশখালি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পাশেই আছে।
সন্দেশখালিতে ঢুকতে বাধা মীনাক্ষীদের। বসিরহাট এসপি অফিসে অভিযোগ দায়ের করলেন মীনাক্ষী মুখার্জি। পুলিশ আধিকারিককে '৪ দিন' সময় বেধে দিলেন মীনাক্ষী। কিভাবে তৃণমূলের ২ মন্ত্রী সন্দেশখালিতে ঢুকলেন? প্রশ্ন মীনাক্ষীর।
‘পার্থ ভৌমিক, লম্বা বোস এরা দেড় পয়সার লোক। এদের কোন মূল্য নেই। শেখ শাহজাহানদের জেলে না পাঠালে সন্দেশখালি ঠান্ডা হবে না। শেখ সিরাজের নামে ৭২ টা কমপ্লেন জমা পড়েছে। ৭০৩ বিঘা জলাজমি লুটে নিয়েছে শিবু হাজরা।’
সন্দেশখালিতে তৃণমূলের ২ মন্ত্রী। সন্দেশখালিতে সুজিত বসু ও পার্থ ভৌমিক। ‘হাইকোর্ট অনুমতি দিলেই ১০ দিনে গ্রেপ্তার হবে শাহজাহান।’
‘নামেই বিধায়ক, সন্দেশখালি চালাত শেখ শাহজাহান। ওই অঞ্চলের তৃণমূল নেতাদের দেখলেই গ্রামবাসীরা উত্তেজিত হয়ে পড়ছেন। ওই অভিযুক্তদের ধরুন, সন্দেশখালি শান্ত হয়ে যাবে।’
একেবারেই টেরই পেল না পুলিশ! সাদা ওড়নায় মুখ ঢেকে ঘুর পথে সন্দেশখালিতে মীনাক্ষীরা। সন্দেশখালিতে ডিওআইএফআইয়ের নেত্রী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়। পরে জানাজানি হতেই মীনাক্ষীকে আটকাল পুলিশ। সন্দেশখালিতে ঢুকতে না পেরে রাস্তায় বসেই বিক্ষোভ মীনাক্ষীদের।
সন্দেশখালিতে ড্যামেজ কন্ট্রোলে দুই মন্ত্রী। সন্দেশখালিতে পার্থ ভৌমিক ও সুজিত বসু। 'তৃণমূল অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না। ২৫০ টার মতো অভিযোগ আমরা পেয়েছি। ১০০ জন গ্রামবাসীকে জমি ফেরত দিয়ে দেওয়া হয়েছে।' মন্তব্য করলেন মন্ত্রী সুজিত বসু