সংক্ষিপ্ত
- কাঁটাতার,সীমান্ত পেরিয়ে স্বাধীনতা দিবসের দিন দেখা হল সৃজিত-মিথিলার
- দীর্ঘ প্রায় ৬ মাস ধরে দুজন দুপ্রান্তে ছিলেন
- ১৫ আগস্ট সীমান্ত পাড়ে দেখা করলেন সৃজিত-মিথিলা
- এই খুশির খবর নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়
লকডাউন, তার উপর করোনার থাবা দুটোই যেন গ্রাস করেছিল পরিচালক সৃজিত মুখার্জির জীবন। দীর্ঘদিন লকডাউনের ফলে ঘরবন্দি হয়ে নিজের মতো করে সময় কাটাচ্ছিলেন পরিচালক সৃজিত। এপার বাংলায় থেকে মন পড়ে ছিল ওপার বাংলায়। লকডাউনের কারণেই ওপার বাংলা থেকে এপার বাংলায় আসতে পারছিলেন না পদ্মাপারের সুন্দরী তথা সৃজিত পত্নী মিথিলা। অবশেষে কাঁটাতার,সীমান্ত পেরিয়ে স্বাধীনতা দিবসের দিন দেখা হল সৃজিত-মিথিলার।
আরও পড়ুন-মাত্র ৩ মিনিটের শুটিং করতে লেগেছিল এতগুলি বছর, ৪৫ বছর পূর্তিতে স্মৃতির পাতায় 'শোলে'...
দীর্ঘ প্রায় ৬ মাস ধরে দুজন দুপ্রান্তে ছিলেন। শেষমেষ স্বাধীনতা দিবসই মিলিয়ে দিল ভালবাসার দুই মানুষকে। ১৫ আগস্ট সীমান্ত পাড়ে দেখা করলেন সৃজিত-মিথিলা। ভারতের স্বাধীনতা দিবসের দিন বাংলাদেশ থেকে সীমান্ত পার করে এপার বাংলায় শ্বশুরবাড়ির দেশে চলে এলেন অভিনেত্রী তথা সমাজকর্মী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। সম্প্রতি এই খুশির খবর নিজেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। দেখে নিন পোস্টটি,
আরও পড়ুন-'সারে জাঁহা সে আচ্ছা', ৭৪ তম স্বাধীনতা দিবসে দেশবাসীকে গান গেয়ে শুভেচ্ছা সলমন-এর...
৭৪ তম স্বাধীনতা দিবসের দিন কাছের মানুষটিকে পেয়ে আনন্দের সঙ্গে একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে সৃজিত। সম্প্রতি নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে ভালবাসার মানুষের ছবি পোস্ট করে সৃজিত জানিয়েছেন, ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট হিংসা-দলাদলির কারণে সীমান্ত পার হতে হয়েছিল বহু মানুষকে। আর ২০২০ সালের ১৫ আগস্ট ভালবাসার টানে ফের দেশের সীমানা পার করলেন অন্য দুজন। স্ত্রী মিথিলা ও মেয়ে আইরাকে নিয়ে সীমান্তে দাঁড়িয়ে বেশ কয়েকটি ছবি তুলেছেন দুজনেই। সমস্ত নিয়মকানুন মেনেই ওপার বাংলা থেকে এপার বাংলায় এসেছেন মিথিলা।