সংক্ষিপ্ত

টলিপাড়ার  টল-ডার্ক-হ্যান্ডসাম হাঙ্ক বললে প্রথমেই উঠে আসে অনির্বাণ ভট্টাচার্যর নামই উঠে আসে। এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের হার্টথ্রব হলেন অনির্বাণের ভট্টাচার্য।  অভিনয়ে তিনি কতটা সফল তা সকলেই জানেন, এবার অভিনয়ের পর পরিচালনায় হাতেখড়ি হয়েছে । আর তাতে যে তিনি বেশ সফলও হয়েছেন। টলিপাড়ার ব্যোমকেশ বক্সীঅনির্বাণ ভট্টাচার্য ওয়েব সিরিজ পরিচালনা করেছেন।  নাটকের পরিচালনায় তিনি যে ঠিক কতটা পারদশী তা যেন ফের একবার প্রমাণ হয়ে গেছে। তবে এহেন অভিনতার নামে এবার বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন অভিনেতারই ঘনিষ্ঠ লোকজন। যা প্রকাশ্যে আসতেই ছিঃ ছিক্কারে ভরে গেছে সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা।

টলিপাড়ার  টল-ডার্ক-হ্যান্ডসাম হাঙ্ক বললে প্রথমেই উঠে আসে অনির্বাণ ভট্টাচার্যর নামই উঠে আসে। এই মুহূর্তে বাংলা টেলিভিশনের হার্টথ্রব হলেন অনির্বাণের ভট্টাচার্য।  অভিনয়ে তিনি কতটা সফল তা সকলেই জানেন, এবার অভিনয়ের পর পরিচালনায় হাতেখড়ি হয়েছে । আর তাতে যে তিনি বেশ সফলও হয়েছেন। টলিপাড়ার ব্যোমকেশ বক্সীঅনির্বাণ ভট্টাচার্য ওয়েব সিরিজ পরিচালনা করেছেন।  নাটকের পরিচালনায় তিনি যে ঠিক কতটা পারদশী তা যেন ফের একবার প্রমাণ হয়ে গেছে। তবে এহেন অভিনতার নামে এবার বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন অভিনেতারই ঘনিষ্ঠ লোকজন। যা প্রকাশ্যে আসতেই ছিঃ ছিক্কারে ভরে গেছে সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা।

সম্প্রতি অনির্বাণের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের অ্যাডমিনের পক্ষ থেকে অভিনেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে। যা প্রকাশ্যে আসতেই শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে। বিস্ফোরক পোস্টে লেখা রয়েছে, ২০১৮ সালে ওই পেজের সফল শুরু হয়েছিল। যখন ওই পেজটির দায়িত্ব অ্যাডমিন নেয় সেই সময় অনির্বাণের পেজের ফলোয়ার সংখ্যা ছিল মাত্র ৪০০। তারপর অক্লান্ত পরিশ্রমের ফলে আজ সেই পেজের সংখ্যা মাত্র দশ লক্ষাধিক। পোস্টে লেখা রয়েছে, আমরা অনির্বাণের গুনগ্রাহী ছিলাম এবং এটাই চেয়েছিলাম একটা প্ল্যাটফর্ম যার মধ্য দিয়ে তিনি ভক্তদের কাছে পৌঁছতে পারেন। নিজেই উদ্যোগ নিয়ে পেজটা ভেরিফাই করি। তারপরই বাড়তে শুরু করে ফলোয়ার সংখ্যা। তবে দুঃখের বিষয় হল যার জন্য এত কিছু করলাম সে আমাদের অন্যভাবে ট্রিট করছে।

 

 

অনির্বাণের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের মহিলা অ্যাডমিন প্যানেল থেকে আরও জানানো হয় অনির্বাণের সঙ্গে এই পেজ সংক্রান্ত কোনও চুক্তি কোনওদিনই হয়নি। তাই অনির্বাণ কোনওদিন অ্যাডমিনদের কোনও টাকা-পয়সাও দেননি। তারা অভিযোগে আরও জানান প্রথমসারির প্রযোজনা সংস্থা যাদের সঙ্গে বর্তমানে চুক্তিবদ্ধ রয়েছেন অনির্বাণ। যেখানে লেখা, শীঘ্রই তার সমস্ত কাজ, প্রচার, এই অফিসিয়াল প্ল্যাটফর্মে ক্রস প্রোমোশন করা শুরু হল। যার সরাসরি নির্দেশ আসত ওই সংস্থার কর্মীদের থেকে। সেই নির্দেশের ধরন শুরুতে ছিল প্লিজ এটা পোস্ট করে দাও। পরে তা বদলে হল এক্ষুনি পোস্ট করো, না হলে লিগাল অ্যাকশন নেবো। হুমকি দিয়ে কাজ করানো হতো। অতিমারির পর যখন অনির্বাণ পেইড প্রোমোশন দেবেন বলে ঠিক করেন তখন এটাও বলেন প্রধান অ্যাডমিনকে উপযুক্ত পারিশ্রমিক দেবেন।  কিন্তু তিনি সব ভুলে গেছেন। উল্টে পয়সা রোজগারের হাতিয়ার হিসেবে আমাদের ব্যবহার করতে শুরু করলেন।  

 

 

তিনি আরও জানান অনির্বাণের ইনস্টাগ্রাম পেজটিও তিনি তৈরি করেছেন। তবে তারও অধিকার না জানিয়েই কেড়ে নেওয়া হয়েছে।  এই পুরো ঘটনার পিছনে ওই প্রযোজনা সংস্থাকেই দায়ী করেছেন মহিলা অ্যাডমিন। তবে নিজের নাম প্রকাশ্যে আনেননি। তিনি আরও বলেন সকলকে শুধু এটাই জানাতে চাইছি মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে আমরা, যাদেরকে ক্রমাগত হেনস্তা করা হচ্ছে, দেওয়া হচ্ছে হুমকি, এবং দিনের পর দিন দুর্ব্যবহার করা হচ্ছে। এটা ঠিক নয়। তবে মহিলা অ্যাডমিন বলে এই গোটা বিষয়চা নিয়ে কোনওরকম কথা না বলে তাদেরকে ব্লক করে দিয়েছেন অনির্বাণ। তার সঙ্গে কোনওভাবেই যোগাযোগ করা যায়নি। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনির্বাণের এই কীর্তি সামনে আসতেই ছিঃ ছিক্কারে ভরে গিয়েছে। সকলেই কমেন্টে নিজেদের মতামত জানিয়েছেন।