সংক্ষিপ্ত
- পরিবারের পাশাপাশি সুশান্তের শহরও তাকে জড়িয়ে রয়েছে আষ্টেপৃষ্ঠে
- প্রয়াত অভিনেতার নামেই নিজের শহরে একটি রাস্তার নামকরণ করার উদ্যোগ নিয়েছে পূর্ণিয়া
- মধুবনী থেকে মাতা চক পর্যন্ত রাস্তাটির নামকরণ করা হয়েছে সুশান্তের নামে
- সেই সঙ্গে ফোর্ড কোম্পানী মোড়ের নামও অভিনেতার নামে রাখা হয়েছে
১৪ জুন বলিউডের সেই কালো দিন। কোনও কিছু বোধগম্য হওয়ার আগেই যেন সবটা শেষ হয়ে গেল। শুধু কেন? এই প্রশ্নটাই যেন মুখ থেকে সড়ছে না তার মৃত্যুর এতদিন পরই। সত্যিই কি মানসিক চাপ থেকেই আত্মহত্যা নাকি পরিকল্পনা মাফিক খুন? এই নিয়ে সকলের মনে দানা বেঁধেছে হাজারো রহস্য। আজও তার মৃত্যুশোক কাটিয়ে উঠতে পারেনি বিনোদন জগত সহ তার পরিবার। তার মৃত্যু যে আত্মহত্যা নয়, তাও মানতে নারাজ সুশান্তের পরিবার। পরিবারের পাশাপাশি প্রয়াত অভিনেতার শহরও তাকে জড়িয়ে রয়েছে আষ্টেপৃষ্ঠে। সম্প্রতি অভিনেতাকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে মহান উদ্যোগ নিয়েছে সুশান্তের আদি বাড়ি বিহারের পূর্ণিয়া জেলা।
মনে প্রাণে সারাজীবন অমলিন হয়ে থাকবে সর্বদা হাসিখুশি সুশান্ত। বিহারের পূর্ণিয়ার বাসিন্দা সুশান্তকে শেষ শ্রদ্ধা জানিয়ে তার স্মৃতির উদ্দেশ্যেই এই উদ্যোগ নিয়েছেন সেখানকার বাসিন্দারা। সম্প্রতি প্রয়াত অভিনেতার নামেই নিজের শহরে একটি রাস্তার নামকরণ করার উদ্যোগ নিয়েছে পূর্ণিয়া। মধুবনী থেকে মাতা চক পর্যন্ত যে রাস্তাটি গিয়েছে সেই রাস্তারই নামকরণ সুশান্তের নামে করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ফোর্ড কোম্পানী মোড়ের নামও অভিনেতার নামে রাখা হয়েছে। অনুষ্ঠানের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। দেখে নিন ভিডিওটি।
পূর্ণিয়ার মেয়র সবিতা দেবী জানিয়েছেন, সুশান্ত একজন প্রতিভাবান শিল্পী, রাস্তার নামকরণ করেই অভিনেতাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হল। সারাজীবন যেন সকলের হৃদয়ে অমলিন ভাবে থেকে যায় সুশান্ত, সেই কারণেই রাস্তার নামকরণ। মৃত্যুর একমাস কেটে গেলেও সুশান্ত সিং রাজপুতকে নিয়ে একের পর এক গোপন তথ্য প্রকাশ্যে আসছে। যত সময় এগোচ্ছে তার মৃত্যু নিয়ে জট ক্রমশ গাঢ় হচ্ছে। চলতি মাসের ২৪ তারিখেই সুশান্তের শেষ ছবি দিল বেচারা ডিজনি-হটস্টারে মুক্তি পেতে চলেছে। করোনার কারণেই হলের বদলে ওটিটিতে রিলিজ করা হচ্ছে সুশান্তের শেষ ছবি।