সংক্ষিপ্ত
ফের দুঃসংবাদ। বলি অভিনেত্রী দিয়া মির্জা জীবনে নেমে এল ঘোর অন্ধকার। নিজের প্রিয় ভাইঝিকে হারালেন দিয়া মির্জা। নিজের সন্তানের মতো ভাইঝির মৃত্যুসংবাদ নিজের সোশ্যাল মিডিয়াতেই জানান দিয়া মির্জা। সন্তানকে হারিয়ে রীতিমতো কান্নায় ভেঙে পড়েছেন অভিনেত্রী। এমনটাতো হওয়ার কথা ছিল না। কেন এই অঘটন ঘটল তা নিজেও মানতে পারছেন না। সন্তানকে হারিয়ে প্রচন্ড কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বলি নায়িকা।
ফের দুঃসংবাদ। বলি অভিনেত্রী দিয়া মির্জা জীবনে নেমে এল ঘোর অন্ধকার। নিজের প্রিয় ভাইঝিকে হারালেন দিয়া মির্জা। নিজের সন্তানের মতো ভাইঝির মৃত্যুসংবাদ নিজের সোশ্যাল মিডিয়াতেই জানান দিয়া মির্জা। সন্তানকে হারিয়ে রীতিমতো কান্নায় ভেঙে পড়েছেন অভিনেত্রী। এমনটাতো হওয়ার কথা ছিল না। কেন এই অঘটন ঘটল তা নিজেও মানতে পারছেন না।
সন্তানকে হারিয়ে প্রচন্ড কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বলি নায়িকা। ভাইঝিকে হারানোর শোকে কাতর দিয়া ভাইঝির ছবি পোস্ট করে সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন, আমার ভাইঝি, আমার সন্তান, আমার জান- না ফেরার দেশে চলে গেল। আশা করি তুই শান্তি আর ভালবাসা খুঁজে পাবি, যেখানেই থাকিস। তুই ছিলি এমন একজন যে সবসময় আমাদের মুখে হাসি ফুটিয়েছিস। যেখানে আছিস সেখানেও আলো দিয়ে ভরিয়ে রাখিস তোর নাচে, গানে, হাসিতে। ওম শান্তি। সন্তানকে হারানোর যন্ত্রণাটা কতটা কষ্টের, তা অভিনেত্রীর পোস্টেই স্পষ্ট।
দিয়ার শেয়ার করা পোস্টে ভাইঝির যে ছবিটি দেখা যাচ্ছে, তা দেখেই বোঝা যাচ্ছে বয়স অনেকটাই কম, সোফায় গা এলিয়ে শুয়ে পোজ দিয়েছেন প্রাণোচ্ছ্বল মেয়েটি। তবে এত অল্প বয়সে কেন মৃত্য়ু হল অভিনেত্রীর ভাইঝির তা জানা যায় নি। যদিও দিয়া ও নিজের পোস্টে মৃত্যুর কারণ খোলসা করেনননি। তবে দিয়ার এই পোস্টে সকলেই মর্মাহত। দিয়ার এই পোস্টে সমবেদনা জানিয়েছেন অনুরাগীরা। অভিনেত্রীর এই পোস্টে সকলেই আত্মার শান্তি কামনা করেছেন। বলিউডের একাধিক ব্যক্তিত্ব যেমন, ঋদ্ধিমা কাপুর, ফারহা খান আলি,গওহর খান সকলেই দিয়ার ভাইঝির আত্মার শান্তি কামনা করেছেন। একজন ভক্ত লিখেছেন, জীবনটা যেন মাঝেমধ্যে বড় নিষ্ঠুর হয়ে ওঠে, এটা একদম ঠিক নয়। এটা কি যাবার সময় হল? তবে কেন এমনটা হল, তাও জানতে চেয়েছেন দিয়ার ভক্তরা। যদিও দিয়া পুরো বিষয়টি খোলসা করেননি। উল্লেখ্য, বলি অভিনেত্রী দিয়া মির্জা স্বামী বৈভক রেকির সঙ্গে সদ্যই জীবনের নতুন ইনিংস শুরু করেছেন। গত বছরেই মা হয়েছেন দিয়া মির্জা। যদিও মাতৃত্বের সফর অতটাও সহজ ছিল না। তিন মাসের প্রি-ম্যাচিওর সন্তান প্রসব করেন। এবং জন্মের পর প্রায় অনেকদিন হাসপাতালেই ছিল দিয়ার সন্তান অভ্যান। অবশেষে ধীরে ধীরে ছন্দে ফিরছিলেন দিয়া। তার মধ্যেই ঘটে গেল অঘটন। ভাইঝির মৃত্যুশোকে পাথর হয়ে গেছেন দিয়া মির্জা। সন্তান হারানোর যন্ত্রণায় রীতিমতো ভেঙে পড়েছেন বলিউড অভিনেত্রী।