সংক্ষিপ্ত
একের এক তারকারা ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। সম্প্রতি পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালা খুন হয়। সঙ্গীত শিল্পী তথা কংগ্রেস নেতা সিধু মুসেওয়ালাকে খুনের দায়ও স্বীকার করে নিয়েছেন গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল। হরিয়ানা স্পোশ্যাল টাস্ক ফোর্সের কাছ থেকে লরেন্সের বিষয়টি ফাঁস হতেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ। সিধু মুসেওয়ালা খুনের পর নিরাপত্তা বাড়ানো হল সলমন খানের। তবে সলমনের সঙ্গে সিধু মুসেওয়ালা খুনের কী সম্পর্ক রয়েছে তা জানতেই মুখিয়ে রয়েছেন ভক্তরা। ২০১৮ সালে ভাইজানকে খুনের হুমকি দিয়েছিলেন সিধু মুসেওয়ালা খুনের অভিযুক্ত গ্যাংস্টার লরেন্স। সিধুর মৃত্যুর পর থেকে তাই আর কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছেন না মুম্বই পুলিশ। এই কারণেই রাতারাতি সলমনের নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
একের এক তারকারা ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। সম্প্রতি পঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালা খুন হয়। সঙ্গীত শিল্পী তথা কংগ্রেস নেতা সিধু মুসেওয়ালাকে খুনের দায়ও স্বীকার করে নিয়েছেন গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল। হরিয়ানা স্পোশ্যাল টাস্ক ফোর্সের কাছ থেকে লরেন্সের বিষয়টি ফাঁস হতেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ। সিধু মুসেওয়ালা খুনের পর নিরাপত্তা বাড়ানো হল সলমন খানের। তবে সলমনের সঙ্গে সিধু মুসেওয়ালা খুনের কী সম্পর্ক রয়েছে তা জানতেই মুখিয়ে রয়েছেন ভক্তরা। ২০১৮ সালে ভাইজানকে খুনের হুমকি দিয়েছিলেন সিধু মুসেওয়ালা খুনের অভিযুক্ত গ্যাংস্টার লরেন্স। সিধুর মৃত্যুর পর থেকে তাই আর কোনও ঝুঁকি নিতে চাইছেন না মুম্বই পুলিশ। এই কারণেই রাতারাতি সলমনের নিরাপত্তা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
একদিকে সিধু মুসেওয়ালাকে খুনের দায়ও স্বীকার করে নিয়েছেন গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের দল। অন্যদিকে কানাডার মবস্টার গোল্ডি বার এই খুনের দায় নিয়েছে বলে জানা গেছে। এবং গোল্ডিও লরেন্সের খুবই কাছের লোক। এই কথা ভেবেই রাতারাতি নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে সলমন খানের। এই মুহূর্তে নিজের বাড়িতে নেই ভাইজান। তার বাড়ির আশেপাশে যেন কোনও ভিড় না হয় সেদিকে লক্ষ রাখা হয়েছে। বি-টাউনের মোস্ট পপুলার চিরকুমার সলমনকে নিয়ে চর্চা সবসময়েই চলে আসছে। আগে শোনা গিয়েছিল, দীর্ঘদিন ধরেই পরিকল্পনা করে খুন করার চেষ্টা চলছে বলিউডের ভাইজানকে। সলমনের বান্দ্রার বাড়ির ওপরও চলছিল নিয়মিত নজরদারি। এমনকী রেইকি পর্যন্তও করা হয়েছিল সলমনের বাড়িতে। সলমনের গতিবিধির উপর জোরকদমে নজরদারি শুরু হয়েছিল। যে কোনও সময়েই খুন হয়ে যেত পারতেন সলমন খান, তেমনটাই জানা গিয়েছিল সূত্র থেকে।
দীর্ঘ জল্পনার পর পুলিশের জালে ধরাও পড়েছিলেন কুখ্যাত দুস্কৃতী রাহুল । ভিওয়ানির বাসিন্দা রাহুল গ্যাংস্টার লরেন্সের হয়ে কাজ করতেন। গুলি চালানোতে তিনি পারদর্শী। আর সেখানে থেকেই অন্ধকার জগতে তার আনাগোনা। সূত্র থেকে জানা গেছিল, সেইসময় গ্যাংস্টার লরেন্স আপাতত যোধপুর জেলে ছিলেন। আর জেলে বসেই বলিউডের ভাইজানকে খুন করার প্ল্যান কষে ফেলেছিছেন। এবং তার এই কাজের মূল মাথাই ছিল শ্যুটার রাহুল। লরেন্সের সঙ্গে দীর্ঘদিনের শত্রুতা রয়েছে সলমনের। কৃষ্ণসার হরিণ শিকার অপরাধের যে অভিযোগ রয়েছে সলমনের উপর সেই তখন থেকেই নাকি লরেন্সের নজরে রয়েছেন ভাইজান। দীর্ঘদিন ধরেই সল্লু ভাইকে টার্গেট করেছেন এই কুখ্যাত গ্যাংস্টার। জেলে বসেই নিজের দল নিয়ে সলমনকে মারার ছক কষেছিলেন লরেন্স। সলমনকে যোধপুরেই মারার প্ল্যান ছিল লরেন্সের। যোধপুরের যে সম্প্রদায়ের কাছে কৃষ্ণসার হরিণ পূজনীয় সেই সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি ছিলেন লরেন্স। এই লরেন্সের কারণেই এবার নিরাপত্তা বাড়ানো হল ভাইজানের। উল্লেখ্য, মঙ্গলবার শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়েছে সিধুর। আততায়ীদের গুলিতে ঝাঁজরা হয়ে মারা যান সিধু। এখনও পর্যন্ত একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।