সংক্ষিপ্ত
- ১৪ জুন সুশান্তের মৃতদেহ বহন করেছিলেন
- অ্যাম্বুলেন্স চালক ফোনে হুমকি দিতে শুরু করেন
- একের পর এক ফোনে ঘাবরে গেলেন চালক
- সম্প্রতি মুখ খুললেন এই ফোন নিয়ে
১৪ জুন বান্দ্রার বাড়িতে সকাল সাড়ে দশটা নাগাত আত্মহত্যা করেন সুশান্ত সিং রাজপুর। এর ঠিক তিনঘণ্টা পরই প্রকাশ্যে আসে অভিনেতার মৃত্যু সংবাদ। তড়িঘড়ি ঘটনা স্থলে উপস্থিত হয়েছিল মুম্বই পুলিশ। হয়েছিল ফরেন্সিক টেস্টও। এরপর সুশান্তের দেহ ময়না তদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয। আর সেই মরদেহ বহন করার জন্যই ফোন পেয়েছিলেন আ্যাম্বলেন্স চালক অক্ষয় ভান্ডগর।
এরপরই তিনি যথা সময় ঘটনা স্থলে পৌঁচ্ছে যান। সেখান থেকে সুশান্তের মরদেহ নিয়ে তিনি উপস্থিত হয়েছিলেন থানায়। এরপর তাঁর কাজ শেষ। কিন্তু সেখানেই বিষয়টি শেষ হয়নি। সুশান্তের মরদেহ নিয়ে যাওয়ার পর থেকেই একের পর এক হুমকির ফোন ঢুকতে থাকে তাঁর কাছে। এই পরিস্থিতিতে ঠিক কীভাবে সবটা সামাল দেবেন বুঝেই উঠতে পারছেন না অ্যাম্বুলেন্স চালক। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই নিয়ে মুখ খোলেন তিনি।
অক্ষ ভান্ডগর জানান, তিনি একটি নম্বর থেকে ফোন পাচ্ছেন বাব বার। এটি একটি আন্তর্জাতিক নম্বর। এই উড়ো ফোনে তাঁকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এই ফোন একাধিকবার আসায় বেজায় ঘাবরে গিয়েছেন অক্ষয়। তাঁর কথায় কোথা থেকে আসছে এই ফোন তা কিছুই বোঝা যাচ্ছে না। বর্তমানে সুশান্ত সি রাজপুতের কেস নয়া মোড় পেয়েছে। একাধিক তথ্য গত সাত দিনে উঠে এসেছে সকলের সামনে। বিষয়টি পুলিশের নজরেও গিয়েছে বলেই দাবি ইক্ষয়ের।