সংক্ষিপ্ত
২০১৫ সালের ঠিক এই দিনটাতে অর্থাৎ ২৭ ফেব্রুয়ারি বিগস্ক্রিনে মুক্তি পেয়েছিল আয়ুষ্মান খুরানা ও ভূমি পদ্মেকর অভিনীত ব্লকবাস্টার মুভি দম লাগাকে হাইসা। তাই ৭ বছর আগের এই বিশেষ দিনটাকে ফ্ল্যাশব্যাকে রেখে সোশ্যাল সাইট ইন্সটাগ্রামে নিজের মনেরভাবকে সকলের সঙ্গে শেয়ার করে নিলেন বাধাই হো নায়িকা। দম লাগা কে হাইসা ছবির সঙ্গে যুক্ত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ছবির নায়িকা। রুপোলি পর্দার সন্ধ্যাকে দর্শক যেভাবে ভালোবেসেছে সেই রজন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন অভিনেত্রী ভূমি পদ্মেকর।
সালটা ছিল ২০১৫। বলিউডের (Bollywood) মাটিতে পা রেখেছিলেন নবাগতা নায়িকা ভূমি পদ্মেকর (Bhumi Padmekar)। প্রথম ছবিতেই নিজস্ব অভিনয় দক্ষতায় দর্শকের মনে একজন সফল অভিনেত্রীর জায়গা করে নিয়ছিলেন তিনি। দেখতে দেখতে ৭ বছরের ফিল্মি কেরিয়ারের অভিযান চলছে ভূমির। হ্যাঁ, ২০১৫ সালের ঠিক এই দিনটাতে অর্থাৎ ২৭ ফেব্রুয়ারি বিগস্ক্রিনে মুক্তি পেয়েছিল আয়ুষ্মান খুরানা (Ayushman Khurana) ও ভূমি পদ্মেকর (Bhumi Padmekar) অভিনীত ব্লকবাস্টার মুভি দম লাগাকে হাইসা (Dum Laga Ke Haisa)। আজকের এই বিশেষ দিনটা কী কখনও ভুলতে পারেন ভূমি, তাই ৭ বছর আগের এই বিশেষ দিনটাকে ফ্ল্যাশব্যাকে রেখে সোশ্যাল সাইট ইন্সটাগ্রামে (Instagram) নিজের মনেরভাবকে সকলের সঙ্গে শেয়ার করে নিলেন বাধাই হো নায়িকা।
নিজের ভ্যারিফায়েড ইন্সটাগ্রাম হ্যান্ডেলে ভূমি লিখেছেন, দম লাগাকে হাইসার হাত ধরেই বলিউডের জার্নি শুরু হয়েছিল তাঁর। একজন অভিনেত্রী হিসাবে নিজেকে মেলে ধরার প্রথম সুযোগ এসেছিল এই ছবির সৌজন্যেই। তাই দম লাগা কে হাইসা ছবির সঙ্গে যুক্ত সকলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ছবির নায়িকা। রুপোলি পর্দার সন্ধ্যাকে দর্শক যেভাবে ভালোবেসেছে সেই রজন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন অভিনেত্রী ভূমি পদ্মেকর। সেই সঙ্গে তিনি লিখেছেন, ছবির চরিত্রের প্রয়োজনে সন্ধ্যা থেকে সুমির যে জার্নি সেটা কোনও দিনও ভোলার নয়। বরং আজও রুপোলি দুনিয়ার সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার চেষ্টা করেন।
দম লাগা কে হাইসা ছবির ৭ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে অভিনেত্রী ভূমি পদ্মেকর বলেন, এই ছবিটি ছিল কেরিয়ারের প্রথম ছবি যেটি শিক্ষামূলক একটি ছবিও বটে। টিনসেল টাউনে হাতেখড়ি দেওয়ার জন্য এই ধরনের ছবির অবদান অনস্বীকার্য। নারীকেন্দ্রিক বরাবরই মন জয় করে দর্শকের। তবে এই ছবির মধ্যে দিয়ে বডি সেমিং-এর যে বিষয়টার প্রতি বিশেষভাবে আলোকপাত করা হয়েছে সেটি দর্শকের মন ছুঁয়ে গিয়েছিল। আর এই ধরনের ছবি যে সব সময় তৈরি করা সম্ভব নয় সে কথাও বলেন ভূমি। সেই জন্যই পরিচালক শরত কাটারিয়াকে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানিয়ছেন অভিনেত্রী। এছাড়াও এই ছবির প্রয়োজক মণিশ শর্মা ও আদিত্য চোপড়ার প্রতিও কৃতজ্ঞতাবোধ রয়েছে তাঁর। একটা সাধারণ মেয়ের বডি সেমিং-এর গল্প দর্শকের কাছে যে এইভাবেও তুলে ধরা যায় তারই আদর্শ উদাহরণ দম লাগাকে হাইসা, অভিনেত্রী হিসাবে ৭ বছরের জার্নি শেষে এমনটাই বললেন ভূমি পদ্মেকর।