সংক্ষিপ্ত

  • মহারাষ্ট্রের বন্যা কবলিত গ্রামের পাশে সলমন
  • ৭০টি বাড়ি সংস্কার করাচ্ছেন তিনি
  • ২০১৯ সালে এই গ্রামকেই দত্তক নিয়েছিলেন ভাইজান
  • ধন্যবাদ জানিয়ে টুইট মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাটিলের

মাঝে মধ্যেই প্রকাশ্যে আসে তারকাদের বিভিন্ন গ্রাম দত্তক নেওয়ার খবর। কখনও তিন বছরের পর্কল্পে, কেউ আবার নিয়ে থাকেন পাঁচ বছরের প্রকল্পে। এই সময়সীমার মধ্যে যাবতীয় সমস্যার সমাধানে এগিয়ে আসবে তারকারা, এমনটাই প্রতিশ্রুতি দেওয়া থাকে। এবার তেমনই কাজ করে দেখালেন সলমন খান। ২০১৯ সালে তিনি দত্তক নিয়েছিলেন খিদরাপুর গ্রাম। সম্প্রতি সেই গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয় বন্যায়। খবর পেতেই সলমন খানের সংস্থা তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নিল। 

আরও পড়ুনঃ হাতির মল দিয়ে তৈরি চা পান, বিয়ার গ্রিলসের সঙ্গে তাক লাগালেন অক্ষয়, ভাইরাল ভিডিও

বর্ষায় প্রবল বৃষ্টিতে বেজায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে মহারাষ্ট্রের একাধিক গ্রাম। একে করোনার কোপ, তার ওপর বন্যা, নেই উপার্যন, কীভাবে পরিস্থিতি মসামাল দেওয়া সম্ভব! দিশেহারা গ্রামবাসীর পাশে দাঁড়িয়ে এবার নিজের দেওয়া কথা রাখলেন সলমন খান। মহারাষ্ট্রের খিদরাপুর গ্রামের মোটের ওপর ৭০টি গ্রাম ভিষণ রকমের ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। সেই বাড়ি সংস্কার করাচ্ছেন এবার সলমন খান। করোনার কোপে যখন নাজেহাল গ্রামবাসী, তখন খাবার পৌঁচ্ছে দেওয়ার ব্যবস্থাও করেছিলেন তিনি।

 

 

সলমন খানের এই উদ্যোগে খুশি মহারাষ্ট্র সরকারের মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাটিল যদ্রাভকর। তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করে ধন্যবাদ জানানসলমন খানকে। সলমন খানের এই উদ্যোগে সামিল তাঁর সংস্থা। বিইং হিউম্যানের তরফ থেকেই সমস্ত পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই শুরু হয়েগিয়েছে নির্মানের কাজ। ২০১৯ সালে েই গ্রামকে দত্তক নিয়েছিলেন সলমন খান। তাঁর এই পদক্ষেপ আবারও নেট মহলের নজরের কেন্দ্রে।