সংক্ষিপ্ত

 

  • থানা থেকে ফেরার পথে হামলা
  • রানিগঞ্জে আক্রান্ত তৃণমূল কাউন্সিলর 
  • ধারালো অস্ত্রে আঘাতে জখম তাঁর স্বামী
  • তদন্তে নেমেছে পুলিশ

থানা থেকে বৈঠক সেরে ফেরার আক্রান্ত খোদ তৃণমূলের মহিলা কাউন্সিলর। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে গুরুতর জখম তাঁর স্বামী। ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে আসানসোলের রানিগঞ্জে। কিন্তু কী কারণে হামলা? তা এখনও স্পষ্ট নয়।

মঙ্গলবার রাতের ঘটনা। স্থানীয় একটি মেলা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বৈঠক করতে থানায় গিয়েছিলেন আসানসোল পুরসভার তৃণমূল কাউন্সিলর সীমা সিং ও তাঁর স্বামী গোপাল সিং। সীমা ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর, এলাকাটি রানিগঞ্জে। থানা থেকে যখন ফিরছিলেন, তখন তাঁদের উপর হামলা হয় বলে অভিযোগ। কাউন্সিলর সীমা সিং জানিয়েছেন, রানিগঞ্জের ইস্ট কলেজপাড়া লাগোয়া ট্রাক স্ট্যান্ডে কাছে কয়েকজনকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন তিনি। তাদেরই একজন আচমকাই ধারালো অস্ত্র নিয়ে ওই দম্পতির উপর চড়াও হয়। ডানহাতের আঙুলে আঘাতে লাগে কাউন্সিলের স্বামী গোপাল সিং-এর। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। প্রাথমিক চিকিৎসার পর অবশ্য ছেড়ে দেওয়া হয় গোপালকে। ঘটনাটি জানাজানি হতেই চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। খবর পৌঁছয় রানিগঞ্জ থানায়। পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন আক্রান্ত কাউন্সিলর। হামলার কারণ নিয়ে ধন্দে তদন্তকারীরা। অন্ধকার থাকায় কাউন্সিলর ও তাঁর স্বামী হামলাকারীদের দেখতেও পাননি বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: ফিরে গেল আড়াই কোটি, রেলের ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছে পুরসভা

উল্লেখ্য, গত সোমবার ভিড়ে ঠাসা শ্রীরামপুর স্টেশনে চলন্ত ট্রেনে সামনে ঝাঁপ দিয়ে আত্মহত্যা করেন তৃণমূল কাউন্সিলর রমা নাথ। শ্রীরামপুর পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিল ছিলেন তিনি। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, সকালে প্ল্যাটফর্মে একাই বসেছিলেন রমা।  কিছুক্ষণ পর শেওড়াফুলি লোকাল স্টেশনে ঢোকামাত্র উঠে গিয়ে চলন্ত ট্রেনে সামনে ঝাঁপ দেন তিনি। ট্রেনের চাকা ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় দেহ। ঘটনার হকচকিয়ে যান সকলেই।