সংক্ষিপ্ত
- ঘর থেকে একই পরিবারের তিন জনের দেহ উদ্ধার
- অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় মৃত্যু হয়েছে বলে প্রাথমিক অনুমান
- পরিবারের লোকেরা দরজা ভেঙে তিনজনের দেহ উদ্ধার করে
- গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আরও একজন
পত্রলেখা বসু চন্দ্র, বর্ধমান-এক রেলপুলিশকর্মীর বাড়িতে তিনজনের অগ্নিদগ্ধ দেরহ উদ্ধার ঘিরে ঘণীভূত হচ্ছে রহস্য। পরিবারের অন্যান্য সদস্য ও প্রতিবেশীরা দরজা ভেঙে একই পরিবারের তিন জনেদ দেহ উদ্ধার করে। কিন্তু, কী কারণে বাড়িতে আগুন লাগল। তা নিয়ে ঘণীভূত হচ্ছে রহস্য।
আরও পড়ুন-স্টাফ স্পেশাল ট্রেনে ওঠার দাবি সাধারণ যাত্রীদের, সোমবার দিনভর বিক্ষোভ-অবরোধ অব্যাহত
জানাগেছে, পূর্ব বর্ধমানের মন্তেশ্বরের বাঘাসন গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। মঙ্গলবার ভোর সাড়ে তিনটে নাগাদ রেল পুলিশের কর্মীর বছর উনচল্লিশের সুদেব দে তাঁর ১০ বছরের মেয়ে তাঁর কাকার বাড়িতে ফোন করে আগুন লাগার বিষয়টি জানায়। পরিবারের লোকেরা বাড়ির দরজা ভেঙে অগ্নিদগ্ধ মৃত অবস্থায় সুদেব দেব সহ তাঁর স্ত্রী বছর আঠাশের রেখা দে এবং আট বছরের ছেলে স্নেহাংশুর দে-র দেহ উদ্ধার হয়।
আরও পড়ুন-সরকারি কাজে কাটমানি-কমিশনের হিসেব চেয়ে পড়ল পোস্টার, বর্ধমানের গলসিতে চাঞ্চল্য
কাটোয়া রেল পুলিশে কর্নরত ছিলেন সুদেব দে। তাঁর ১০ বছরের মেয়ে গুরুতর জখম অবস্থায় বর্ধমান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন লাগিয়ে আত্মহত্যা বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে মন্তেশ্বর থানার পুলিশ।